অসচ্ছল শিক্ষার্থীর পাশে জাবি ছাত্রদল নেতা হিরন বুধবার চট্টগ্রাম আসছেন প্রধান উপদেষ্টা সুন্দরবনের চরে পুশইন ৭৫ জনকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর, তিনজন কারাগারে ১১ মাস বয়সী শিশুর করুণ মৃত্যু: বালতির পানিতে পড়ে প্রাণ গেল মরিয়মের চকরিয়ায় চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু আন্দোলনের নামে জবির মেডিক্যাল দখল শিক্ষার্থীদের শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে ভারতীয় মদ উদ্ধার, পিকআপ আটক অনশনের ১৮ ঘন্টায়ও নেই প্রশাসনের সাড়া,অসুস্থ একাধিক শিক্ষার্থী নতুন বাজেটে বাস্তবভিত্তিক এডিপি গ্রহণ করা হবে: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ এনবিআর বিলুপ্তির কারণ জানাল সরকার নলছিটিতে খালের পানিতে ডুবে ২ বছরের শিশুর মৃত্যু সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস জয়পুরহাটে ইটভাটার বিষাক্ত গ্যাসে ফসল নষ্টের কাঙ্খিত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার অভিযোগ, ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি ইটভাটার বিরুদ্ধে শৈলকুপায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১০০ লিটার বাংলা মদ ধ্বংস গোয়ালন্দে কৃষান-কৃষানীদের অংশগ্রহনে অনুষ্ঠিত হলো “পার্টনার কংগ্রেস” আদমদীঘিতে গৃহবধূ রহস্যজনক নিখোঁজ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ঈশ্বরগঞ্জে পরীক্ষার্থীদের মাঝে নৈতিক শিক্ষামূলক লিফলেট বিতরণ কুলিয়ারচরে আম পাড়াকে কেন্দ্র করে এক নারী নিহত, আহত ৩ ববি শিক্ষার্থীদের অনশন ১২ ঘণ্টায়ও প্রশাসনের কাছ থেকে আশ্বাসের অভাব

আশাশুনিতে ঈদে সেমাই কিনতে না পেরে ৩৪ বছর পর বাড়ি ফিরলেন রফিকুল ইসলাম।

আশাশুনি উপজেলার নৈকাটি গ্রামের ৩৪ বছর আগে রোজার ঈদে সেমাই না পেয়ে অভিমানে ঘর ছেড়েছিলেন রফিকুল ইসলাম (৫৭)। ঈদের দুইদিন আগে সোমবার ঘরে ফেরেন তিনি। এবার ঈদে তিনি মায়ের হাতে খেয়েছেন সেমাই।রফিকুল ইসলাম উপজেলার বুধহাটা ইউনিয়নের নৈকাটি গ্রামের মতলেব সরদারের ছেলে। জানা গেছে, রোজার ঈদে সেমাই না আনাকে কেন্দ্র করে ১৯৯০ সালে বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান রফিকুল ইসলাম। সেই থেকে কুমিল্লার মুরাদপুর উপজেলার চুরুলিয়া গ্রামে বসবাস করতেন তিনি। সেখানে বিয়ে করে সংসার পাতেন। তার রয়েছে এক ছেলে ও দুই মেয়ে।রফিকুল ইসলামের ছোট ভাই মহিদুল সরদ্দার বলেন, ‘১৯৯০ সালে ঈদের দিন আব্বা বাড়িতে সেমাই না আনার কারণে আমার বড় ভাই রফিকুল ইসলাম রাগ করে বাড়ি থেকে চলে যান। চলে যাওয়া পর ১৯৯২ সাল পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল। তার পর থেকে বড় ভাইকে আমরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাইনি। হঠাৎ করে ঈদের দুইদিন আগে সোমবার রাত ১০টার দিকে বড় ভাইয়ের ছেলে আব্দুর রশিদ সরদার আমাদের বাড়িতে আসে। পরে আমরা চুরুলিয়া গ্রামে গিয়ে তাকে বাড়িতে নিয়ে আসি।’ রফিকুল ইসলামের মা শুকজান বিবি বলেন, ‘আমার বড় ছেলে রফিকুল ইসলামকে দীর্ঘ ৩৪ বছর পর আজা দেখতে পেলাম। আমার বুকের ধন ফিরে এসেছে। এতে আমরা সবাই খুব খুশি।’ বুধহাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক বলেন, ‘রফিকুল ইসলাম বাড়ি থেকে চলে গেলে তার বাবা মতলেব সরদার দীর্ঘদিন তাকে খুঁজেছেন। একপর্যায়ে হতাশ হয়ে আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। ৩৪ বছর পর সেই ছেলে ফিরে আসায় সবাই খুব আনন্দিত।

Tag
আরও খবর