আশাশুনির আনুলিয়া ইউনিয়নে “যে কারনে নৌকায় ভোট দিবেন” এমন তথ্যেসহ সরকারের উন্নয়নমূল কার্যক্রমের ফিরিস্তি ও বঙ্গবন্ধু এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত পিভিসি ব্যানার শত্রুতামূলক ভাবে ছিড়ে ফেলানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এব্যাপারে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক শেখ জালাল উদ্দীন পিভিসি ব্যানারের শীর্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আইসিটি উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয় এর ছবি এবং পাশে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডাঃ আ.ফ.ম রুহুল এমপির ছবি ব্যবহার করে, আ’লীগ সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড ও অভাবনীয় সাফল্যের কথা ও আশাশুনি উপজেলা তথা সাতক্ষীরা জেলার উন্নয়নের ফিরিস্তিসহ ৪০টি গুরুত্বপূর্ণ নজির উপস্থাপনের মাধ্যমে ‘যে কারনে ন্যৌকায় ভোট দিবেন’ শিরোনামে দায়িত্বশীল প্রচাররের মাধ্যমে নৌকায় ভোট দিন শিরোনামে পিভিসি ব্যানার ফ্রেমে বাঁধানো বিভিন্ন গাছ, বিদ্যূতের পোল ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে প্রদর্শণ করেছেন। ব্যানারের সর্বনিচে শেখ জালাল তার ছবিসহ নাম পরিচয় ব্যবহার করেছেন। কিন্তু, দুঃখের বিষয় কে বা কারা চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক ভাবে কাকবাসিয়া থেকে আনুলিয়া পর্যন্ত মেইন সরড়কের পাশে অনেকগুলো ব্যানারের কোথাও অর্ধেক, কোথাও অংশ বিশেষ বা কোথাও সামান্য কিছু করে ব্লেড বা ধারালো অস্ত্রদ্বারা কেটে নষ্ট বা ছিড়ে ফেলে পাশের ডোবায় ও রাস্তার ধারে ফেলে দেয়া হয়েছে। কাকবাসিয়া গ্রামের মৃত. কিতাবদী গাজীর ছেলে আব্দুর রশিদ, মৃত. মোন্তাজ আলী গাজীর ছেলে আসাদুল, মৃত. বিলাত গাজীর ছলে ছোহরাব, চেচুয়া গ্রামের ছাদেকুল সরদারের ছেলে খায়রুলসহ অনেক গন্যমান্য ব্যক্তি জানান, এলাকার বহু স্থানে জাতির পিতা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছবি সম্বলিত ব্যানার টানানো ছিল। কিন্তু, কে বা কারা হীন মানসিকতা মানুষ লোক চক্ষুর আড়ালে অনেকগুলো ব্যানার কেটে ছিড়ে নষ্ট করেছে। কারা এ কাজ করেছে তা আমরা দেখতে পায়নি। তবে তারা এঘটনার প্রতিকার চেয়েছেন।
ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক শেখ জালাল উদ্দীন জানান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও অধ্যাপক আ.ফ.ম রুহুল হক এমপি স্যারের ছবি সম্বলিত ব্যানার ছেড়ার ঘটনা খুবই দুঃখজনক। আমরা এঘটনার সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত প্রতিকার দাবী করছি।
আশাশুনি থানা অফিসার ইনচার্জ মমিনুল ইসলাম পিপিএম জানান, জাতির পিতা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছবি সম্বলিত ব্যানার অসম্মান করার কোন লিখিত অভিযোগ পায়নি কিন্তু বিভিন্নভাবে জানেছি তদন্ত করে প্রধানমন্ত্রীর ছবি সম্বলিত প্যানা বা পোষ্টার যদি হয় তাহলে প্রমান পেলে তাদের গ্রেপ্তার পূর্বক আইনের আওতায় আনা হবে। #
১ দিন ৬ ঘন্টা ২৬ মিনিট আগে
৫ দিন ৬ ঘন্টা ৫৪ মিনিট আগে
৮ দিন ৭ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে
৯ দিন ৭ ঘন্টা ৮ মিনিট আগে
১৪ দিন ৬ ঘন্টা ৫৬ মিনিট আগে
১৬ দিন ৭ ঘন্টা ২১ মিনিট আগে
২১ দিন ৭ ঘন্টা ১৫ মিনিট আগে