শেরপুরে নাগরিক প্লাটফর্ম সক্রিয়করণ বিষয়ক ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে নিখোঁজের একদিন পর ৪ বছরের শিশুর লাশ উদ্ধার ‎জাতীয় ফল মেলা ২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে সিরাজদিখানে মুন্সিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ‎ নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে চোরকে চিনে ফেলায় নৃশংসভাবে নারীকে হত্যা; ঘটনার ২০ ঘন্টার মধ্যে ক্লু-লেস এই ঘটনার রহস্য উদঘাটন মধুপুরে বিএনপি'র কর্মী সভা অনুষ্ঠিত ঘাটাইলে বৃদ্ধ মহিলাকে হত্যা করে স্বর্ণালংকার লুট বেগমগঞ্জে চুরি করতে এসে নারীকে জবাই করে হত্যা,গ্রেপ্তার-২ কিশোর নির্যাতন মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার টাঙ্গাইল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শামীম, মহব্বত সাধারণ সম্পাদক অন্তর্বর্তী সরকার ভালো কাজ করছে, ঐক্যবদ্ধভাবে পাশে থাকব: ফখরুল বরিশালে যানজট নিরসন ও অতিরিক্ত ভাড়া জবাবদিহিতার দাবিতে এনসিপির আবেদন এশিয়া কাপ আর্চারিতে স্বর্ণপদক জিতলেন আলিফ একজোট নয় ইসলামী দলগুলোর সাথে আলাপ-আলোচনা করছে জামায়াত ইসরায়েল ‘সন্ত্রাস’ ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বলে ফেললেন মার্কিন দূত অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ বন্ধ ঘোষণা মোংলায় কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর মৃত্যু বার্ষিকী পালিত ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব ও মার্কিন যুদ্ধনীতি: ইতিহাসের আলোকে একটি বিশ্লেষণ করোনার চোখ রাঙানি সত্ত্বেও পিছোবে না এইচএসসি পরীক্ষা বরিশালে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার নন-এমপিও শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

কক্সবাজারে ১ ট্রলারে ধরা পড়ল ১২ মন টুনা ফিশের ঝাঁক

বদ্দারের ট্রলার মায়ের দোয়া। তিনদিন আগে বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে মাছ ধরতে গিয়েছিলো সাগরে। এই ট্রলারে ১২ মন টুনা ফিশের ঝাঁক ধরা পড়েছে। মাছগুলো দুইটি নৌকায় করে ট্রলার থেকে নামানো হয়েছে। তারপর পাইকারি দামে একসাথেই বিক্রি করে দেন মালিক।


বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সকালে কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ট্রলার ভর্তি মাছ নিয়ে ফেরেন ফিশিং ট্রলার মায়ের দোয়া।  


মায়ের দোয়া ট্রলারের মালিক আব্দুর রশিদ বদ্দার জানিয়েছেন, ১২ মন টুনা ফিশ পাইকারি দামে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করেছি। আরও ইলিশ এবং অন্যান্য মাছও ধরা পড়েছে। এবার খুবই লাভবান হয়েছি। সব আল্লাহর রহমত। বৈরী আবহাওয়া না থাকলে আরও মাছ ধরা যেতো।


মাছগুলো কিনেছেন ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলম। তিনি বলেন, টুনা ফিশ এখনো তেমন পাওয়া যাচ্ছে না। বাজারে দামও একটু বেশি। একটা ট্রলারে ১২ মনের মতো টুনা ধরা পড়েছে শুনে এসে পাইকারি কিনে নিলাম। আমি আবার খুচরা বিক্রেতাদের বিক্রি করে দিবো।


সরেজমিনে দেখা যায়, মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ট্রলার থেকে মাছ নামিয়ে স্তূপ করার পর দরদাম চলছে। যিনি বেশি দাম হাঁকছেন তার কাছেই মাছ বিক্রি করছেন ট্রলারমালিকরা। এরপর মাছগুলো বরফে ঢেকে বিশেষ কায়দায় সংরক্ষণ ও ঝুড়ি ভর্তি করে পরিবহনে তোলা হচ্ছে। এরপর তা চলে যাচ্ছে দেশের নানা প্রান্তে।


ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন বৈরী আবহাওয়া পরিস্থিতি থাকায় কয়েকদিন মাছ ধরতে যেতে পারেনি জেলেরা। একারণে ফিশারীঘাটে মাছের সংখ্যা কম। একারণে দাম একটু বেশি।

Tag
আরও খবর


রক্তদাতার যে বিষয় গুলো মেনে চলা জরুরী

৬ দিন ১৬ ঘন্টা ২১ মিনিট আগে