প্রতি বছর নভেম্বরের ২ তারিখ জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্ত ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস হিসেবে পালিত হয়। মরণোত্তর চক্ষুদান আন্দোলনের পথিকৃৎ ‘সন্ধানী’। রক্তদানের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি মানুষের চক্ষু ব্যাংক হিসেবেও কাজ করে থাকে। মৃত্যুর আগে স্বেচ্ছাপ্রণোদিত চক্ষুদানের বিষয়ে উৎসাহ প্রদান করে থাকে সন্ধানী, যাতে ভবিষ্যতে কেউ ব্যবহার করতে পারেন সেই চোখ। আমাদের দেশে এখন প্রায় ১৪ লাখ মানুষ অন্ধত্ব বরণ করে আছে এবং বছরে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ কর্নিয়াজনিত দৃষ্টি সমস্যায় ভুগছে। বাংলাদেশে কর্নিয়াজনিত অন্ধত্ব দূর করতে আগামী ১০ বছরে প্রতি বছরে ৩৬ হাজার কর্নিয়া সংগ্রহ করা প্রয়োজন, যা মৃতের মাত্র ২ শতাংশ।
১৯৭৮ সালের ২ নভেম্বর ডিএমসিএইচ ব্লাড ব্যাংকে সন্ধানী প্রথমবারের মতো স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করে। পরবর্তীতে এই দিনটিকেই ‘জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস’ হিসেবে পালন করার ঘোষণা দেওয়া হয়।
৬৮৪ দিন ২৩ ঘন্টা ৫৪ মিনিট আগে
৬৮৪ দিন ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট আগে
৬৯৮ দিন ১ ঘন্টা ৫৪ মিনিট আগে
৭১২ দিন ১০ ঘন্টা ৫৭ মিনিট আগে
৭১৪ দিন ২০ ঘন্টা ১৯ মিনিট আগে
৭১৫ দিন ১০ ঘন্টা ৪১ মিনিট আগে
৭১৫ দিন ১০ ঘন্টা ৪৫ মিনিট আগে
৭১৫ দিন ১০ ঘন্টা ৪৭ মিনিট আগে