জাগো মুসলমান - আর. এম. কারিমুল্লাহ আমরা খামেনিকে এখনই হত্যা করব না: ট্রাম্প যে কারণে পুরুষের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা জরুরি জানভির মিউ মিউ লুকে লন্ডনের ফ্যাশন সন্ধ্যায় ঝলকানি লাখাইয়ের গোপিনাথ লিবিয়ায় অপহরণের শিকার ; শোনালেন নির্যাতনের কাহিনী শান্তিগঞ্জে জামায়াতের সাংগঠনিক ও বায়তুলমাল পক্ষের প্রস্তুতি সভা ক্ষেতলালে সরকারি পুকুর লীজকে কেন্দ্র করে নারী উদ্যোক্তাকে মারধর কিশোরগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা সখিনা বেগম আর নেই ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে দেশে দু'জনের মৃত্যু ইশরাকের বিরুদ্ধে ‘ক্রিমিনাল অফেন্সের’ অভিযোগ আসিফ মাহমুদের শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরি, চালকের আসনে বাংলাদেশ তেহরানে দূতাবাসের ৪০ জনকে নিরাপদ স্থানে সরানোর কাজ চলছে: পররাষ্ট্রসচিব সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৪৪ জন অবশেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হলো জিল্লুর রহমানকে দিনাজপুরে পুকুরে ডুবে দুই কন্যা শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স১০০ শয্যায় দাবীতে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কাছে লিখিত আবেদন রাজশাহী কলেজ পাঠকবন্ধুর ঈদ পুনর্মিলনী ও আম উৎসব অনুষ্ঠিত লালপুরে ভেজাল আইসক্রিম তৈরির দায়ে ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দুই মিষ্টি ব্যবসায়ীকে ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা

পাবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভাষা বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন ইতিহাস, রার্নাস আপ স্থাপত্য



পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) আয়োজিত অষ্টম আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়নের শিরোপা অর্জন করেছে ইতিহাস বিভাগ, আর রানার্সআপ হয়েছে স্থাপত্য বিভাগ।


গতকাল (২০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮:৪০ মিনিটে শুরু হয়ে বিকেল ৫:১৫ মিনিটে শেষ হয় প্রতিযোগিতার নানা পর্ব। এবারের আয়োজনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর বুদ্ধিদীপ্ত যুক্তি ও তীক্ষ্ণ বিশ্লেষণ প্রতিযোগিতাকে করে তোলে আরও প্রাণবন্ত। প্রতিযোগিতার ফাইনালে ইতিহাস ও স্থাপত্য বিভাগ মুখোমুখি হয়, যা ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর অনুষ্ঠিত হয়।


২১ টি বিভাগ থেকে মোট ২৬ টিম দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। উক্ত ভাষা বিতর্কের ফাইনাল আজ অনুষ্ঠিত হয়।

ফাইনালের বিতর্কের বিষয়বস্তু ছিল "এই সংসদ মনে করে যে, 

"একুশে ফেব্রুয়ারি এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা।" সরকারি দল হিসেবে অবস্থান নেয় স্থাপত্য বিভাগ, আর বিরোধী দলে ছিল ইতিহাস বিভাগ। দুই দলের বিতার্কিকরা কঠোর যুক্তি-তর্ক উপস্থাপন করে, যার ফলে দর্শকদের মধ্যে টানটান উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। যুক্তির লড়াই শেষে বিচারকদের রায়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ইতিহাস বিভাগ।


অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহসান, প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান, ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. হাবিবুল্লাহসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।


এসময় প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান বলেন,ভাষাকে আমাদের ভিতরে লালন করতে হবে। কোন জাতি তার মাতৃভাষাকে অবজ্ঞা করে এগিয়ে যেতে পারেনি। উদাহরণ হিসেবে আমরা যদি জাপানের দিকে দেখি তাহলে দেখতে পাই তারা তাদের নিজস্ব ভাষায় সব কিছু করে। তারা নিজেদের ভাষা দিয়েই চলছে এবং পুরো দুনিয়া তারা জয়লাভ করে ফেলেছে। এমনভাবে আমরাও যদি আমাদের ভাষাকে নিজেদের মধ্যে লালন করতে পারি তাহলে একদিন আমরাও পুরো বিশ্বে আমাদের ভাষাকে ছড়িয়ে দিতে পারবোবো। 


বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো: শামীম আহসান বক্তব্যের শুরুতেই ভাষা শহীদদের স্মরণ করে বলেন,অনেক চড়াই উতরায়ের পর একাত্তর এসেছিল তেমনি ভাবে আজকে যে ২০২৪ এসেছে অনেক বৈষম্য সহ্য করার পরে এসেছে। মানুষের যখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায় তখন সে ফাইট ব্যাক করে। আর তারই বহিঃপ্রকাশ ছিল ২০২৪ এর জুলাই অভ্যুত্থান। অনেক মেধা ও ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে আমাদের এই নতুন স্বাধীনতার জন্য। 


গতকাল (২০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮:৪০ মিনিটে শুরু হয়ে বিকেল ৫:১৫ মিনিটে শেষ হয় প্রতিযোগিতার নানা পর্ব। এবারের আয়োজনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর বুদ্ধিদীপ্ত যুক্তি ও তীক্ষ্ণ বিশ্লেষণ প্রতিযোগিতাকে করে তোলে আরও প্রাণবন্ত। প্রতিযোগিতার ফাইনালে ইতিহাস ও স্থাপত্য বিভাগ মুখোমুখি হয়, যা ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর অনুষ্ঠিত হয়।


২১ টি বিভাগ থেকে মোট ২৬ টিম দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। উক্ত ভাষা বিতর্কের ফাইনাল আজ অনুষ্ঠিত হয়।

ফাইনালের বিতর্কের বিষয়বস্তু ছিল "এই সংসদ মনে করে যে, 

"একুশে ফেব্রুয়ারি এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা।" সরকারি দল হিসেবে অবস্থান নেয় স্থাপত্য বিভাগ, আর বিরোধী দলে ছিল ইতিহাস বিভাগ। দুই দলের বিতার্কিকরা কঠোর যুক্তি-তর্ক উপস্থাপন করে, যার ফলে দর্শকদের মধ্যে টানটান উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। যুক্তির লড়াই শেষে বিচারকদের রায়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ইতিহাস বিভাগ।


অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. শামীম আহসান, প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান, ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. হাবিবুল্লাহসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।


এসময় প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান বলেন,ভাষাকে আমাদের ভিতরে লালন করতে হবে। কোন জাতি তার মাতৃভাষাকে অবজ্ঞা করে এগিয়ে যেতে পারেনি। উদাহরণ হিসেবে আমরা যদি জাপানের দিকে দেখি তাহলে দেখতে পাই তারা তাদের নিজস্ব ভাষায় সব কিছু করে। তারা নিজেদের ভাষা দিয়েই চলছে এবং পুরো দুনিয়া তারা জয়লাভ করে ফেলেছে। এমনভাবে আমরাও যদি আমাদের ভাষাকে নিজেদের মধ্যে লালন করতে পারি তাহলে একদিন আমরাও পুরো বিশ্বে আমাদের ভাষাকে ছড়িয়ে দিতে পারবোবো। 


বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো: শামীম আহসান বক্তব্যের শুরুতেই ভাষা শহীদদের স্মরণ করে বলেন,অনেক চড়াই উতরায়ের পর একাত্তর এসেছিল তেমনি ভাবে আজকে যে ২০২৪ এসেছে অনেক বৈষম্য সহ্য করার পরে এসেছে। মানুষের যখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায় তখন সে ফাইট ব্যাক করে। আর তারই বহিঃপ্রকাশ ছিল ২০২৪ এর জুলাই অভ্যুত্থান। অনেক মেধা ও ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে আমাদের এই নতুন স্বাধীনতার জন্য। 

আরও খবর