ফরিদপুর শহর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সজীব আহমেদ গ্রেপ্তার নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য ভাঙা নিয়ে তীব্র বিতর্ক! জাগো মুসলমান - আর. এম. কারিমুল্লাহ আমরা খামেনিকে এখনই হত্যা করব না: ট্রাম্প যে কারণে পুরুষের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা জরুরি জানভির মিউ মিউ লুকে লন্ডনের ফ্যাশন সন্ধ্যায় ঝলকানি লাখাইয়ের গোপিনাথ লিবিয়ায় অপহরণের শিকার ; শোনালেন নির্যাতনের কাহিনী শান্তিগঞ্জে জামায়াতের সাংগঠনিক ও বায়তুলমাল পক্ষের প্রস্তুতি সভা ক্ষেতলালে সরকারি পুকুর লীজকে কেন্দ্র করে নারী উদ্যোক্তাকে মারধর কিশোরগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা সখিনা বেগম আর নেই ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে দেশে দু'জনের মৃত্যু ইশরাকের বিরুদ্ধে ‘ক্রিমিনাল অফেন্সের’ অভিযোগ আসিফ মাহমুদের শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরি, চালকের আসনে বাংলাদেশ তেহরানে দূতাবাসের ৪০ জনকে নিরাপদ স্থানে সরানোর কাজ চলছে: পররাষ্ট্রসচিব সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৪৪ জন অবশেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হলো জিল্লুর রহমানকে দিনাজপুরে পুকুরে ডুবে দুই কন্যা শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স১০০ শয্যায় দাবীতে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কাছে লিখিত আবেদন রাজশাহী কলেজ পাঠকবন্ধুর ঈদ পুনর্মিলনী ও আম উৎসব অনুষ্ঠিত

শহরে গরুর মাংসের দাম ৭৫০ টাকা নির্ধারণ : ক্ষুব্ধ ক্রেতারা

জেলা প্রশাসনের পক্ষে কক্সবাজার শহরে প্রতি কেজি গরু ও খাসির মাংস কত দামে বিক্রি হবে, তা নির্ধারণ করা হয়েছে। মাংস ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে এই দাম ঠিক করা হয়েছে।


গত সোমবার ( ২০ জুন ২০২২) কক্সবাজার পৌরসভার হল রুমে পৌরসভার সিওকে সঙ্গে নিয়ে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ান মাংস ব্যবসায়ীদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় মাংসের বিক্রয়মূল্য ঠিক করা হয়। তাতে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৭৫০ টাকা, খাসি ১০০০ টাকা এবং বকরির মাংস ৯০০ টাকায় বিক্রি হবে ঠিক করা হয়। যেখানে একজন ব্যক্তি ১ কেজি মাংসের মধ্যে ২৫০ গ্রাম পর্যন্ত হাড্ডি দিতে পারবেন। এছাড়াও একজন ব্যক্তি যতটুকু ইচ্ছে মাংস নিতে পারবেন। যেমন ১০০ গ্রাম, ২০০ গ্রাম ২৫০ গ্রাম মাংস বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়।



এ সিদ্ধান্তের পরে বাজার করতে এসে ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। এমনই একজন বড় বাজারে পেসকার পাড়া থেকে বাজার করতে আসা আহম্মদ কবির। তিনি বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা যে মূল্য ঠিক করতে বলল, তাতেই ঠিক করে দিল। এর মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের অকারণে মূল্যবৃদ্ধিকে লাইসেন্স দেওয়া হলো। সাধারণ মানুষের কথা কেউ চিন্তা করল না।


ভোক্তা অধিকার নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিদের মতে, এক মাস আগের দামের চেয়ে কেজিতে ৫০ টাকা বাড়িয়ে গরুর মাংসের দাম নির্ধারণ করা হলো। এটা কোনোভাবেই ভোক্তার স্বার্থ সংরক্ষণ করে না। শুধু ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা না করে এসব ক্ষেত্রে ক্রেতাদের বক্তব্য বিবেচনায় নেওয়া উচিত। তারা আরও বলেন, মাংসের যে দাম জেলা প্রশাসন নির্ধারণ করে দিয়েছে, এটাও তারা ঠিক রাখতে পারবে কি না, সেটা নিয়েও সন্দেহ আছে।


এদিকে মাংসের বাজার যাচাই করে জানা গেছে, এ বছরের শুরু থেকেই গরুর মাংসের দাম বাড়তে থাকে। জানুয়ারি মাসে ৬৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭০০ টাকায় বিক্রি করা শুরু। এরপর আর নিচে নামলো না। যা এখন ৭৫০ টাকা পর্যন্ত উঠে যায়।


কলাতলি এলাকার বাসিন্দা আব্দুল মজিদ বলেন, গত ৪ মাসে কয়েক দফায় গরুর মাংসের দাম বাড়ানো হয়েছে। ঈদুল আজহার আগে মাংসের দাম ৭৫০ টাকা কেজি নির্ধারণ করেছে। এতে করে ব্যবসায়ীরা আরো বেপরোয়া হয়ে যাবেন। ঈদুল আজহার পর থেকে দেখা যাবে নানা কৌশল প্রয়োগ করে বাড়িয়ে দিবেন ব্যবসায়ীরা।

আরও খবর