বানিয়াচংয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক সাতক্ষীরায় বিজিবি’র অভিযানে কাটাগ্রা ট্যাবলেট, ১০ বোতল মদসহ ৬ লক্ষাধিক টাকার মালামাল আটক হাসনাত আব্দুল্লাহর উপর হামলার প্রতিবাদে মোংলায় বিক্ষোভ শামীম ওসমান পরিবারের দুই সহযোগী সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার সাতক্ষীরায় আম সংগ্রহের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মধুপুরে বিএনপি নেতর বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ও বিক্ষোভ মিছিল মধুপুরে সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ও বিক্ষোভ মিছিল নালিতাবাড়ীতে পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন, ও দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত নালিতাবাড়ীতে দুর্নীতি বিরোধী বিষয়ক ফোকাল পার্সনদের দুর্নীতি ও এর প্রতিরোধ এবং তথ্য অধিকার আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ডোমারে আল্লাহর রাসুল (সাঃ)-কে কটুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক আশাশুনি সদরের হাটবাজার ও আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নামে বন্দোবস্তের আবেদনকৃত প্রস্তাবিত খাস জমি পরিদর্শন ঝিনাইগাতীতে পেট্রোলের দোকানে অভিযান, ৪টি দোকানে ২৭ হাজার টাকা জরিমানা কুলিয়ারচরে ঔষধ প্রশাসন এর জনসচেতনতা মূলক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত টাঙ্গাইলের মধুপুরে ব্যতিক্রম আয়োজন মধুপুরে ‘বর্ণমেলা’ অনুষ্ঠিত পীরগাছায় জিয়া পরিষদের আহবায়ক কমিটির তালিকা প্রকাশ লালপুরে আরসিসি ঢালাই কাজে অনিয়ম, ২৪ ঘন্টা না যেতেই রাস্তায় ফাঁটল “যে ভিসিকে পায় না, সেই ভিসিকে চায় না”—ভিসির পদত্যাগ দাবিতে উত্তাল ববি বাকৃবিতে অগ্নিকাণ্ড মোকাবিলায় বিষয়কপ্রশিক্ষণ বরিশালে দুই ঘন্টাব্যাপী বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি

সাতক্ষীরার ৪টি আসনে মনোনয়নপত্র দাখিলকারী বৈধ প্রার্থীদের অধিকাংশই সাধারণ মানুষের কাছে অপরিচিত


কেউ প্রার্থী হয়েছেন দলের পক্ষে কেন্দ্রে আসন সমঝোতার দরকষাকষির শক্তি হিসেবে। আবার কেউবা এলাকায় পরিচিতির জন্য। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরার চারটি আসনে মনোনয়নপত্র দাখিলকারী বৈধ প্রার্থীদের অধিকাংশই সাধারণ মানুষের কাছে অপরিচিত। এমনকি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, প্রশাসনসহ সাংবাদিকদের কাছে এখনো কেউ কেউ অধরাই থেকে গেছেন। বিএনপি-জামায়াত জোটের বর্জনের মুখে অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনের মাঠে জয়-পরাজয় নির্ধারণে ভুমিকা না রাখলেও এসব প্রার্থীদের অনেকেই অলংকার হিসেবে নির্বাচনের মাঠের শোভাবর্ধনে ভূমিকা রাখবে বলে পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন। 

আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি এবং বর্তমান ও সাবেক চারজন সংসদ সদস্যসহ সাতক্ষীরার চারটি আসনে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে বর্তমানে বৈধ প্রার্থী রয়েছেন ৩৬জন। এরমধ্যে আওয়ামী লীগ ৪জন, জাতীয় পার্টি ৪জন, তৃণমূল বিএনপি ৪জন, জাকের পার্টি ৩জন, এনপিপি ৩জন, ওয়ার্কার্স পার্টি ২জন, বিএনএম ২জন, বাংলাদেশ কংগ্রেস ২জন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ১জন, সাম্যবাদী দল (এমএল) ১জন, মুক্তিজোট ১জন এবং ৯জন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন। উক্ত ৩৬জন প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি মনোনীত ৮জন প্রার্থীর বাইরে সাবেক ও বর্তমান ৪জন সংসদ সদস্য এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। 

এসব প্রার্থীরা হলেন-আওয়ামী লীগ মনোনীত ফিরোজ আহমেদ স্বপন, আসাদুজ্জামান বাবু, ডাঃ আ. ফ. ম. রুহুল হক-এমপি ও এসএম আতাউল হক দোলন, জাতীয় পার্টি মনোনীত সৈয়দ দিদার বখত, আশরাফুজ্জামান আশু, এড. স. ম. আলিফ হোসেন ও মাহবুবর রহমান এবং স্বতন্ত্র সাবেক এমপি ইঞ্জিনিয়ার শেখ মুজিবুর রহমান, ওয়ার্কার্স পার্টির এড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ-এমপি, স্বতন্ত্র মীর মোস্তাক আহমেদ রবি-এমপি এবং সাবেক এমপি এইচএম গোলাম রেজা। উক্ত ১২জন প্রার্থীর বাইরে রাজনৈতিকভাবে পরিচিতমুখ প্রার্থী রয়েছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সাতক্ষীরা জেলা সভাপতি শেখ ওবায়দুস সুলতান বাবলু। তিনি মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া) নির্বাচনী এলাকা থেকে। বেশ ক্লিন ইমেজের সাবেক তুখোড় ছাত্রনেতা শেখ ওবায়েদুস সুলতান বাবলু ছাত্র জীবন থেকেই জাসদ ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। পৈত্রিক নিবাস তালার পারকুমিরা গ্রামে। জাসদের রাজনীতি ছাড়াও তিনি সাতক্ষীরার নাগরিক আন্দোলনসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িয়ে রয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সাতক্ষীরা-১ (তালা কলারোয়া) আসনে মাঠে নেমেছেন একসময়ের তুখোড় ছাত্রনেতা, তালা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং ২০১৪ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েও জোট রাজনীতির কারণে শেষ পর্যন্ত সরে দাঁড়ানো শেখ নুরুল ইসলাম। মুক্তিযুদ্ধে শহীদ পরিবারের সন্তান শেখ নুরুল ইসলাম একজন সক্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। 

স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সাতক্ষীরা-১ (তালা কলারোয়া) আসনে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগ নেতা এসএম মুজিবুর রহমান। তাকে সরদার মুজিব হিসেবে জেলা ও জেলার বাইরের সকলে চেনেন। তিনি বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। জন্মস্থান কলারোয়ার কেরালকাতা ইউনিয়নের নাকিলা গ্রামের এই প্রার্থী ইতোপূর্বে ২০১৪ সালের নির্বাচনে একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মহাজোট মনোনীত প্রার্থীর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছিলেন। একই আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেসের দলীয় প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের মাঠে এসেছেন দলের কেন্দ্রীয় মহাসচিব মোঃ ইয়ারুল ইসলাম। জন্মস্থান কলারোয়া উপজেলা হলেও তিনি ঢাকার মিরপুরের পূর্ব ও মধ্য মনিপুরে বসবাস করেন। তিনি সুপ্রীম কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত আছেন। সাতক্ষীরা-২ (সদর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের মাঠে নেমেছেন ঢাকার মিরপুর এলাকার বাসিন্দা রিয়েল এস্টেট ও ডেভালপার কোম্পানী এবং সাধারণ ব্যবসায়ী মোঃ আফসার আলী। জন্মস্থান সাতক্ষীরা সদর উপজেলার চৌবাড়িয়া গ্রামে। কর্মসূত্রে তিনি ঢাকায় বসবাস করলেও এলাকায় তার নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। তিনি বিভিন্ন শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে নির্বাচনী এলাকার একাংশের মানুষের কাছে বেশ পরিচিত। তিনি বর্তমানে ভারত-বাংলাদেশ চেম্বারের সদস্য এবং রাজস্ব সংক্রান্ত স্টান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন-বিএনএম এর প্রার্থী হয়েছেন শহরের দক্ষিণ পলাশপোল এলাকার মোঃ কামরুজ্জামান বুলু। 

রাজনীতির মাঠে তার তেমন কোন পরিচিতি না থাকলেও শহরের প্রসিদ্ধ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আল বারাকার মালিক হিসেবে তাকে অনেকেই চেনেন। সাতক্ষীরা সদর আসনে ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী মোঃ তৌহিদুর রহমান একসময়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তুখোড় ছাত্র নেতা। ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সভাপতি রাশেদ খান মেনন-এমপি পর্যটন মন্ত্রী থাকালে তিনি মন্ত্রীর পিএস ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ যুব মৈত্রীর কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি। তার পৈত্রিক নিবাস সাতক্ষীরা সদর উপজেলার চুপড়িয়া এলাকায়। সাতক্ষীরায় তেমন পরিচিত না হলেও তিনি বিশিষ্ঠ শিশু বিশেষঞ্জ ডাঃ শামছুর রহমানের ভাই এবং সদর আসনের বর্তমান এমপির নিকট আত্মীয় এবং বর্তমানে ওয়ার্কার্স পাটির কেন্দ্রীয় কমিটির বিকল্প সদস্য। জাসদ থেকে বের হয়ে সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-দেবহাটা-কালিগঞ্জের আংশিক) আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী হয়েছেন রুবেল হোসেন। রুবেল হোসেন সাতক্ষীরার একটি স্থানীয় দৈনিকের সাংবাদিক। পৈত্রিক নিবাস আশাশুনির তুয়ারডাঙ্গা গ্রামে। অল্পবিস্তর লেখালেখির সাথে তিনি যুক্ত রয়েছেন। 

একই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নেমেছেন বাংলাদেশের স্যাম্যবাদী দল (এমএল) পলিট ব্যুরোর সদস্য শেখ তরিকুল ইসলাম। সাতক্ষীরার রাজনৈতিক মহলে পরিচিত এই প্রার্থী বসবাস করেন কালিগঞ্জের মথুরেশপুর ইউনিয়নের খাজাবাড়িয়া গ্রামে। সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মাসুদা খানম সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর-কালিগঞ্জ) আংশিক আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। শ্যামনগরের জয়নগর এলাকার পুত্রবধু মাসুদা একজন ব্যাংকার হিসেবে কর্মসূত্রে ঢাকায় বসবাস করেন। ঢাকা বিশ্বদ্যিালয়ের তুখোড় ছাত্র নেতা মাসুদা রোকেয়া হল ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক উপকমিটির সাবেক সদস্য এবং ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা। গোপালগঞ্জ জেলার সদর থানার মানিকহার গ্রামে তার পৈত্রিক নিবাস। তিনি আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত রয়েছেন। 

দলীয়ভাবে সুমি ইসলাম হিসেবে সাতক্ষীরা-১ আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী হলেও হলফনামায় নাম রয়েছে শুধুমাত্র ‘সুমি’ হিসেবে। ঢাকার বাসাবো উত্তর মুগদাপাড়ার এই গৃহবধুর হলফনামায় পেশা উল্লেখ করা হয়েছে অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা। দলের একাধিক নেতার সাথে যোগাযোগ করেও তার ছবি ও বিস্তারিত পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি। তার পিতা রেজাউল ইসলাম। এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন মোঃ নুরুল ইসলাম। তার বাড়ি কলারোয়া উপজেলার লাঙ্গলঝাড়া গ্রামে। পেশায় শিক্ষক এই প্রার্থীর পিতার নাম মোঃ আব্দুল জব্বার শেখ। তিনি এই আসনে নৌকার প্রার্থীর কাছের মানুষ হিসেবে অনেকে দাবী করেন। মোঃ খোরশেদ আলম জাকের পার্টি থেকে মনোনয়ন পেয়ে সাতক্ষীরা-১ আসনে প্রার্থী হয়েছেন। পেশায় ব্যবসায়ী এই প্রার্থী তালার নলতা গ্রামের মোঃ আহাদ আলী মোড়লের ছেলে। শেখ মোঃ আলমগীর প্রার্থী হয়েছেন মুক্তিজোট থেকে। তিনি তালার গৌরীপুর গ্রামের শেখ সামসুল হকের ছেলে। তিনি তার পেশা হিসেবে একজন মৎস্য ব্যবসা ও সমাজসেবার কথা উল্লেখ করেছেন হলফনামায়। সাতক্ষীরা-২ আসনে এনপিপির প্রার্থী হয়েছেন মোঃ আনোয়ার হোসেন। তিনি সাতক্ষীরা সদর থানার ধুলিহর বড়দল গ্রামের আব্দুল বারী সরদারের ছেলে। তিনি কৃষিকাজ ও ব্যবসায়ের সাথে যুক্ত আছেন। 

এই আসনে জাকের পার্টির মনোনয়ন পেয়েছেন শেখ ইফতেখার আল মামুন সুমন। পেশায় ব্যবসায়ী এই প্রার্থীর বাড়ি খুলনার পাইকগাছা উপজেলার নাছিরপুর গ্রামে। তার পিতার নাম মৃত শেখ মোফাজ্জেল হোসেন। সাতক্ষীরা সদরে মোস্তফা ফারহান মেহেদী হয়েছেন তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী। তিনি সাতক্ষীরা শহরের মুনজিতপুর এলাকার প্রয়াত আইনজীবী মোস্তফা আকতারুল হকের ছেলে এবং বিশিষ্ঠ আইনজীবী প্রয়াত এড. সামসুল হক (১) এর পৌত্র। তিনি পেশায় টুরস এন্ড ট্রাভেলস ব্যবসায়ের সাথে যুক্ত আছেন। আওয়ামী লীগ নেতা এনসান বাহার বুলবুল সাতক্ষীরা সদর আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। তিনি শহরের মধ্য কাটিয়া গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে। বিশিষ্ঠ ঠিকাদার বুলবুল সাতক্ষীরা সদর আসনে নৌকার প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবুর নিকট আত্মীয়। 

সাতক্ষীরা-৩ আসনে এনপিপির প্রার্থী হয়েছেন মোঃ আব্দুল হামিদ। দেবহাটার আতাপুর গ্রামের মৃত মাদার ঢালীর ছেলে হামিদ পেশায় একজন ফুড এন্ড ক্যামিকেল ব্যবসায়ী। এই আসনে জাকের পার্টির প্রার্থী হয়েছেন মোঃ মঞ্জুর হোসেন। পেশায় মাদ্রসার ননএমপিওভুক্ত শিক্ষক এই প্রার্থী যশোরের বাজেদুর্গাপুর গ্রামের মোঃ আলতাফ হোসেনের ছেলে। সাতক্ষীরা-৪ আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী হয়েছেন আসলাম আল মেহেদী। পেশায় চিকিৎসক পিএইচডি ডিগ্রী ধারী এই প্রার্থী কালিগঞ্জের মৌখালী বাজুয়াগড় শেখপাড়ার মৃত মোঃ আব্দুর রহমানের ছেলে। একই আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেসের মনোনয়ন পেয়েছেন মোঃ শফিকুল ইসলাম। ঢাকা জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হিসেবে আইন পেশায় যুক্ত এই প্রার্থীর বাড়ি শ্যামনগর উপজেলার নুরনগরের হাজীপুর গ্রামে। তার পিতার নাম মোঃ গোলাম রসুল। এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন মোঃ মিজানুর রহমান। পেশায় কৃষক এই প্রার্থী কালিগঞ্জের দক্ষিণ শ্রীপুরের চাচাই গ্রামের মোঃ আনসার আলী ঢালীর ছেলে। শ্যামনগর-কালিগঞ্জের আংশিক নিয়ে গঠিত সাতক্ষীরা-৪ আসনে এনপিপির প্রার্থী হয়েছেন শেখ একরামুল। পেশায় কৃষি ও ব্যবসায়ী এই প্রার্থী দেবহাটার হাদীপুর গ্রামের শেখ আবু ইসহাকের ছেলে।


Tag
আরও খবর






সাতক্ষীরায় মহান মে দিবস পালিত

৪ দিন ৬ ঘন্টা ৫ মিনিট আগে