শ্রীপুরে এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ, নিরাপত্তাকর্মী পলাতক। লালপুরে পদ্মার চরে চীনা বাদামের বাম্পার ফলন পূর্ব বীরগাঁও ইউনিয়ন জামায়াতের কর্মী বৈঠক সম্পন্ন চাটখিলের কৃতি সন্তান টিপুর রেইনহ্যামে ক্রিকেট গল্প ডোমারে ইউএনআইপি'র বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত ডোমারে প্রসূতি মায়ের মৃত্যুর ঘটনায় হাসপাতাল সিলগালা, গ্রেপ্তার-৩ আশাশুনিতে মাদক ব্যবসায়ী ও জুয়াড়ি খোকন গাঁজাসহ গ্রেফতার মোংলা বন্দরে আসলো ভারত থেকে দুই জাহাজ চাল কালিগঞ্জে গৃহবধূর জমি দখলের অভিযোগ, নিরাপত্তাহীনতায় এক পরিবার লালপুরে আ.লীগ নেতা মঞ্জু হত্যার প্রধান আসামি টুমণ গ্রেফতার। গুচ্ছে নিকটস্থ বিশ্ববিদ্যালয়ে করা যাবে প্রাথমিক ভর্তির নিশ্চয়ন, ভর্তি শুরু ২২জুন বরিশালে কিশোর গ্যাং বাহিনীর হামলা চার শিক্ষার্থী আহত, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত দ্রুত ইসিকে জানান, সরকারের প্রতি সালাহউদ্দিন সাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভায় অনুষ্টিত সুন্দরবনে প্রবেশে ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা, অভাবে ধুঁকছে বনজীবিদের পরিবার সাতক্ষীরায় ২২ দিনেও সন্ধান মেলেনি ইটভাটা ব্যবসায়ীর ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস গুম প্রতিরোধে এক মাসের মধ্যে আইন, গঠিত হচ্ছে শক্তিশালী কমিশন সাতক্ষীরায় জলবায়ু অধিপরামর্শ ফোরামের সভা তাণ্ডবে পাইরেসির হানা

সুন্দরবন থেকে ১৩৫টি হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার

ছবি সংগৃহীত

মোংলা প্রতিনিধিঃ

সুন্দরবনের অভ্যন্তর থেকে হরিণ শিকারের ১৩৫টি ফাঁদ উদ্ধার করেছেন বনরক্ষীরা। বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ সুন্দরবনে ফের চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম্য।পরিবেশবিদদের শংকা।

শুক্রবার (১৩ জুন) বিকালে বনের পৃথক এলাকায় অভিযান চালিয়ে এ ফাঁদ জব্দ করা হয়। পরে তা আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে।

চাঁদপাই রেঞ্জের ঢাংমারী স্টেশন কর্মকর্তা সুরজিৎ চৌধুরী জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার বিকেলে ঢাংমারী বনাঞ্চলের হুলার ভারানী খালে পায়ে হেঁটে অভিযান চালায় বনপ্রহরীরা। এ সময় সেখান থেকে ৮২টি মালা ফাঁদ (গোলাকৃতির দড়ির ফাঁদ) উদ্ধার করা হয়।

এর আগে সকালেই নন্দবালা টহল ফাঁড়ির আওতাধীন সূর্যমুখী খাল সংলগ্ন এলাকা থেকে আরও ৫৩টি ফাঁদ জব্দ করা হয়। এই দুই অভিযানে মোট ১৩৫টি হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার ও ধ্বংস করা হয়।

বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এরও আগে মঙ্গলবার সুপতি স্টেশনের আওতাধীন শাপলা ক্যাম্পের ছোট সিন্দুক বারিয়া খালের উত্তর পাশ থেকে ৪৫০টি ফাঁদ জব্দ করা হয়েছিল।

বারবার অভিযান চালানো সত্ত্বেও চোরা শিকারিদের তৎপরতা উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে বলে জানান স্থানীয় বন কর্মকর্তা। তারা বলছেন, বর্ষাকাল শুরুর আগেই শিকারিরা বনের দুর্গম জায়গায় ঢুকে ফাঁদ পেতে রাখছে, যা বন বিভাগের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠছে।

উদ্ধার হওয়া ফাঁদ ধ্বংস করলেও শিকারিদের কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করার কথা জানিয়েছে বন বিভাগ।

স্থানীয় পরিবেশবিদরা বলছেন, এই চোরা শিকারিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা ও টেকসই নজরদারি ছাড়া বন ও বন্যপ্রাণী রক্ষা সম্ভব নয়।

আরও খবর