ফরিদপুর শহর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সজীব আহমেদ গ্রেপ্তার নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য ভাঙা নিয়ে তীব্র বিতর্ক! জাগো মুসলমান - আর. এম. কারিমুল্লাহ আমরা খামেনিকে এখনই হত্যা করব না: ট্রাম্প যে কারণে পুরুষের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা জরুরি জানভির মিউ মিউ লুকে লন্ডনের ফ্যাশন সন্ধ্যায় ঝলকানি লাখাইয়ের গোপিনাথ লিবিয়ায় অপহরণের শিকার ; শোনালেন নির্যাতনের কাহিনী শান্তিগঞ্জে জামায়াতের সাংগঠনিক ও বায়তুলমাল পক্ষের প্রস্তুতি সভা ক্ষেতলালে সরকারি পুকুর লীজকে কেন্দ্র করে নারী উদ্যোক্তাকে মারধর কিশোরগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা সখিনা বেগম আর নেই ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে দেশে দু'জনের মৃত্যু ইশরাকের বিরুদ্ধে ‘ক্রিমিনাল অফেন্সের’ অভিযোগ আসিফ মাহমুদের শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরি, চালকের আসনে বাংলাদেশ তেহরানে দূতাবাসের ৪০ জনকে নিরাপদ স্থানে সরানোর কাজ চলছে: পররাষ্ট্রসচিব সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৪৪ জন অবশেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হলো জিল্লুর রহমানকে দিনাজপুরে পুকুরে ডুবে দুই কন্যা শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স১০০ শয্যায় দাবীতে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কাছে লিখিত আবেদন রাজশাহী কলেজ পাঠকবন্ধুর ঈদ পুনর্মিলনী ও আম উৎসব অনুষ্ঠিত

নাগরপুরে সৎ মাকে ঘর থেকে বের করে তালা দেওয়ার অভিযোগ ছেলেদের বিরুদ্ধে

টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মাহমুদনগর ইউনিয়নের বনগ্রাম এলাকায় সৎ মাকে বসবাসের ঘর থেকে বের করে দিয়ে ঘরে তালা লাগানোর অভিযোগ উঠেছে দুই ছেলের বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগী ফুলমালা বেগম জানান, তার স্বামী মৃত আনছু পীর সাহেব মৃত্যুর আগে তাকে ২ শতাংশ বাড়ির জমি এবং ২ শতাংশ আবাদি জমিসহ মোট ৪ শতাংশ জমি লিখে দিয়ে যান। আনছু পীর সাহেব তার প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর ফুলমালাকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। তাদের ঘরে একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে। প্রথম স্ত্রীর ঘরে দুই ছেলে এবং চার মেয়ে রয়েছে। ফুলমালা অভিযোগ করে বলেন, “আমার স্বামী তার জীবদ্দশায় তার দুই ছেলের নামে বাকি সব জমিজমা লিখে দেন। কিন্তু কেউই আমাদের ঠিকমতো ভরণপোষণ করত না। আমার স্বামী পীর সাহেব হিসেবে তার ভক্তদের দান-খয়রাতেই কোনোভাবে দিন চলত। স্বামী মারা যাওয়ার পরই তার প্রথম স্ত্রীর ছেলেরা আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয় এবং ঘরে তালা লাগিয়ে দেয়। এখন আমি খুব কষ্টে জীবনযাপন করছি।” এ বিষয়ে অভিযুক্ত ছেলে ছালাম বলেন, “ঘরটি পুরনো ও ঝুঁকিপূর্ণ। মা তখন বাড়িতে ছিলেন না, তাই আমরা তালা দিয়েছি যাতে কোনো জিনিসপত্র না হারিয়ে যায়।” অন্য ছেলে বারেক বলেন, “ঘরটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় আমরা কাউকে থাকতে দিই না। ভবিষ্যতে আমি এখানে বিল্ডিং করব। তখন মা আমার সাথেই থাকবেন।” ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। স্থানীয়ভাবে বিষয়টির সমাধানে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
Tag
আরও খবর