নিরাপত্তা নিশ্চিতের পরই মিয়ানমারে ফিরবে রোহিঙ্গারা: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা স্বর্ণের বার সহ পাচারকারী আটক;উদ্ধার ১০ পিছ ইঞ্জিনিয়ার তুহিনের মুক্তির দাবিতে বিএনপির মানববন্ধন মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা সহায়তা দিবে সরকার কিশোরগঞ্জে দেশীয় অস্ত্র্র ও বুলেটসহ ভুয়া ছাত্র সমন্বয়ক গ্রেফতার বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন "মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে শীর্ষক আলোচনা সভা লালপুরে প্রকাশ্যে গুলির ঘটনায় প্রধান আসামী মনি সরদার গ্রেপ্তার কুড়িগ্রামের মইনুলের ভর্তির ব্যবস্থা করলো জবি ছাত্র শিবির পাগলা-বীরগাঁও রাস্তায় ভাঙন, চরম ভোগান্তির আশঙ্কায় জনসাধারণ নাগেশ্বরীতে নারীর পর্দা নিয়ে কটুক্তি সহকারী অধ্যাপক লাকীর, সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় পাংশায় যুবদল কর্মীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা ঠাকুরগাঁও-লাহিড়ী- নেকমরদ রুটে বাস সার্ভিস চালুর দাবী নোয়াখালীতে ট্রেনের দাবিতে ছাত্র-জনতার রেলপথ অবরোধ মানববন্ধন সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টের ১৩৬তম সভা অনুষ্ঠিত রাবিতে চান্স পেলো সাংবাদিকের পুত্র নাজমুস সাকিব লোহাগাড়ায় জাল টাকার নোটসহ পুলিশের জালে আটক ৩। জাতীয় ঐক্যের প্রতীক তারেক রহমান লোহাগাড়া উপজেলা যুবদলের প্রস্তুতি সভা অনু্ষ্ঠিত। ক্ষেতলাল প্রেসক্লাবের সভাপতি আজিজার সাধারণ সম্পাদক হাসান আলী নির্বাচিত কুষ্টিয়ায় মাদক সম্রাজ্ঞী কামিনী গ্রেপ্তার

দুর্গাপুর শহরে লাগানো সব সিসি ক্যামেরাই অকেজো

দুর্গাপুর শহরে লাগানো সব সিসি ক্যামেরাই অকেজো


চুরি, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অপরাধ দমনে নেত্রকোনার দুর্গাপুর পৌর শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ৫৮টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছিল। তবে বর্তমানে সব ক্যামেরাই অকেজো হয়ে পড়েছে।

জানা গেছে, ২০২০ সালের জুলাই মাসে পৌর শহরের হাট-বাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়। ক্যামেরা ছিল মোট ৫৮টি।

তার ব্যয় ছিল ১০ লাখ টাকা। আর এই সিসি ক্যামেরার কন্ট্রোলরুম রাখা হয়েছিল পৌরসভায়। তবে বছরখানেক পরেই বিভিন্ন স্থানের সিসি ক্যামেরা বিকল হতে শুরু হয়। এখন এগুলো আর কোনো কাজেই আসে না।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, পৌর শহরের পুলিশ মোড়, কাছারি মোড়, এমপির মোড়, প্রেস ক্লাব মোড়, কলেজ মোড়, এমকেসিএম স্কুল মোড়, কালিঘর মোড়, কাঁচাবাজারসহ আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পিলারের সঙ্গে দৃশ্যমান ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরাগুলো নষ্ট হয়ে আছে। এগুলো মেরামতের কোনো উদ্যোগও নিচ্ছে না পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে শহরে চুরি সংঘটিত হলেও এখন তা শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। নিরাপত্তাব্যবস্থারও বিঘ্ন ঘটছে।

পৌরসভার পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বেশ কয়েকবার ক্যামেরাগুলো মেরামত করা হলেও কোনোভাবেই টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা থাকলে অনেক সুবিধা আছে। অনেক সময় দোকানের সামনে ক্রেতারা এসে মোটরসাইকেল রেখে দেয়। কেনাকাটার ফাঁকে এগুলো চুরি হওয়ার ভয় থাকে। তা ছাড়া ক্যামেরার কারণে অপরাধ করতে অপরাধীরা ভয় পায়।

সিসি ক্যামেরা থাকলে একটু নিশ্চিত থাকা যায়। শহরে ক্যামেরাগুলো সচল রাখা জরুরি।’ পৌরসভার মেয়র মাওলানা আব্দুস ছালাম বলেন, ‘ক্যামেরাগুলো মেরামত করা হলেও টিকিয়ে রাখা যায়নি। আবারও সচল করার জন্য আলোচনার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Tag