সাতসকালে ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, জেরুজালেম-তেল আবিবে বিস্ফোরণ কালের বিবর্তনে কচুয়ার গ্রামাঞ্চল থেকে হারিয়ে যাচ্ছে নৌকা কচুয়ায় জরাজীর্ণ ভাঙ্গা ঘরে রিক্সা চালক দুলাল মিয়ার বসবাস চৌদ্দগ্রাম তারাশাইল ইয়াং স্টার ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত ফুটবল টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন. ‎টাইমস হায়ার এডুকেশন র‍্যাঙ্কিংয়ে এবারও নেই মাভাবিপ্রবি ‎ যবিপ্রবিতে 'নিরাপদ খাদ্য নিরাপদ ভবিষ্যৎ' শীর্ষক ন্যাশনাল কনফারেন্স অনুষ্ঠিত ইরানিরা আত্মসমর্পণ করে না: খামেনি ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮ শান্তিগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে বিএনপি নেতা এম এ সাত্তারের মতবিনিময় সভা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ বন্ধ সোহরাওয়ার্দী কলেজে গণিতে শিক্ষক সংকট : পাঠদানে ধস, হতাশ শিক্ষার্থীরা চবি এলামনাই পুনর্মিলনীর প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত লাখাইয়ের মিনি কক্সবাজার নামে পরিচিত চিকনপুর ব্রিজে বর্ষার আগমনে বাড়ছে পর্যটকদের ভিড়। নির্বাচনে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত : ডিএমপি কমিশনার শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে লটারির মাধ্যমে ঠিকাদার নির্বাচিত এনসিসি গঠনে এনসিপিসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে বিএনপির মতবিরোধ সুনামগঞ্জ গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল সালেহ আল হেলাল কুবির তরুণ কলাম লেখক ফোরামের অর্ধযুগ পূর্তি শ্রীপুরে মহাসড়কে অবৈধ অটোরিকশার দৌরাত্ম্য, বাড়ছে জনদুর্ভোগ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি। জয়পুরহাটে সামাজিক ও রাজনৈতিক সহনশীলতা বিষয়ক এ্যাডভোকেসি সভা

তিন শিশু সন্তান নিয়ে জোহরার জীবন কাটে স্টেশনে

যশোরের অভয়নগরে নোওয়াপাড়া রেলওয়ে  স্টেশনে  জোহরার তিনটি ভাসমান শিশুর করুণ দৃশ্য দেখে মানুষ হতবাক। 

ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই যেমন শতশত মানুষের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে নওয়াপাড়া  রেলওয়ে স্টেশন। ঠিক একইভাবে সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে একটু আশ্রয়ের জন্য ছুটে আসে ভাসমান ছিন্নমূল নারী পুরুষ ও শিশুরা।


কেউবা  পেপার আবার কেউবা  পলিথিন বিছিয়ে একটু শোয়ার জায়গা করে নিতে ব্যস্ত তারা। রাত গভীর হতেই খেয়ে না খেয়ে কেউ নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে, আবার কারো সারারাত কাটে অনিদ্রায় আর দুশ্চিন্তায়।


শীতের রাতে নওয়াপাড়া রেলওয়ে স্টেশনে চোখে পড়লো ঠান্ডা মেঝেতে একটি ছোট শিশু আরেকটি ছোট্ট ঘুমান্ত শিশুকে কোলে নিয়ে বসে আছে। কারো পায়ে কোন জুতার সেন্ডেল নেই।পাশে আরো একটি শিশু মেঝেতে ঘুমিয়ে আছে। মনে হলো দুনিয়ায় তাদের কেহ নেই।


কথা হয় শিশুটির  সঙ্গে, সে বলে, আমরা দুই ভাই এক বোন আমার কোলে এটি আমার ছোট ভাই, শুয়ে আছি আরেকটি বোন,আমার বাবা আছে কিন্তু আমাদের কোন খোঁজ খবর রাখে না, দেখাশোনা ও করে না। আমার মা আছে সাহায্যের জন্য ওদিকে গেছে। কিছুক্ষণ পর শিশুদের কাছে আসে তার জনম দুখিনী মা জোহরা। কথা হয় শিশুদের মায়ের সঙ্গে। তিনি বলেন মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে এভাবেই জীবন কাটছে  বিভিন্ন স্টেশনে স্টেশনে। বর্তমানে তার তিনটি শিশু সন্তান রয়েছে। বেশ কিছুদিন আগে আরো একটি শিশু সন্তান হারিও গেছে। তার এ দুরবস্থা শুরু হয়েছ  ছোট কাল থেকেই।এখনো  বিভিন্ন স্টেশনে জীবন কাটাতে হয়েছে তার। মাথা গোজার ঠাই টুকুও নেই। অনাথ শিশুদেরকে নিয়ে বিভিন্ন জনের সাহায্য সহযোগিতায় চলে তার জীবন । সে জানে না কবে তার স্বস্তি ফিরে আসবে জীবনে।

আরও খবর