ঝিনাইদহে-১ (শৈলকুপা) আসনের প্রিয় মুখ জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু গরীবের বন্ধু, মানবতার প্রতিচ্ছবি
ঝিনাইদহে-১ (শৈলকুপা) আসনের মানুষের হৃদয়ে আজ এক নামই উচ্চারিত হচ্ছে—জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু। তিনি কেবল একজন সম্ভাব্য জনপ্রতিনিধিই নন, তিনি এক আলোকবর্তিকা, যিনি মানুষের পাশে দাঁড়াতে জানেন, কথা রাখতে জানেন, আর মানবতার সেবাকে জীবনের লক্ষ্য মনে করেন। শৈলকুপার প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত—যেখানেই অসহায়, দরিদ্র বা বঞ্চিত মানুষের আর্তনাদ, সেখানেই ছুটে গেছেন জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু। কারও চিকিৎসা সহায়তা, কারও সন্তানদের পড়াশোনার খরচ, আবার কারও ঘরবাড়ি মেরামত—সব ক্ষেত্রেই তাঁর উদারতা ও মানবিকতার ছোঁয়া পাওয়া যায়। এজন্যই এলাকার মানুষ ভালোবেসে তাঁকে ডাকে “গরীবের বন্ধু” নামে। রাজনীতিতে শুদ্ধতা ও সত্যনিষ্ঠা বজায় রেখে তিনি সবসময় সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর কাছে রাজনীতি মানে ক্ষমতার আসনে বসা নয়—মানুষের দুঃখ-দুর্দশার পাশে দাঁড়ানোই প্রকৃত রাজনীতি।
সম্প্রতি নিজের ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি একটি শক্তিশালী বার্তা দিয়েছেন—
কেউ একটা ফোন কল পেয়ে বা না পেয়ে নমিনেশন পেয়েছি বলে আত্মতুষ্টিতে ভুগছেন, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছেন। খেলাতো শুরুই হয়নি, ফলাফল নিয়ে এত ব্যস্ততার কি আছে? এই কথাগুলো শৈলকুপার রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন ভাবনার জন্ম দিয়েছে। তাঁর এই বক্তব্যে ফুটে উঠেছে দৃঢ়তা, বাস্তবতা ও ন্যায়ের প্রতি অঙ্গীকার। অনেকে মনে করছেন, এই কথার মধ্য দিয়ে তিনি শুধু নিজের অবস্থানই স্পষ্ট করেননি, বরং রাজনীতির অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধেও এক সাহসী আওয়াজ তুলেছেন। জয়ন্ত কুমার কুণ্ডুর লক্ষ্য একটাই—শৈলকুপাকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, শিক্ষার আলো ছড়ানো, বেকারদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা এবং সাধারণ মানুষের জীবনে সুখের স্পর্শ পৌঁছে দেওয়া।
মানুষ এখন আশাবাদী—এই নির্লোভ, সৎ ও জনদরদি মানুষটি যদি নেতৃত্বের আসনে আসেন, তাহলে বদলে যাবে শৈলকুপার চিত্র। সবার মুখে একটাই আশা ভরা কথা জয়ন্ত কুমার কুণ্ডুই পারবেন শৈলকুপাকে নতুন আলোয় আলোকিত করতে।