জোবাইদার ৪ ধরনের নিরাপত্তা চেয়ে আইজিপিকে চিঠি বিএনপির গাজায় একদিনে আরও ৪৩ ফিলিস্তিনির প্রাণহানি রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে উদ্বেগ দেখছে না বিসিবি অন্যায়ভাবে কারও সম্পদ দখল করলে যে গুনাহ গরমে ঘামাচির সমস্যা দূর করবে আমলকি পাংশায় মাছের সাথে এ কী শত্রুতা পাংশায় নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের মে দিবস মুগ্ধতা ছড়ালেন জয়া আদমদীঘিতে শ্রমিক দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত খামারকান্দি ইউনিয়ন যুবদলের মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ঘাটাইল উপজেলা বিএনপি,র কার্যালয় উদ্বোধন ও আলোচনা সভা নাগেশ্বরী সরকারি কলেজ হলরুমে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয় জাবিপ্রবিতে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার উৎসবমুখর পরিবেশের প্রশংসা সর্বমহলে অভয়নগরে শরীফ হজ গ্রুপ বাংলাদেশের হজ প্রশিক্ষণ ২০২৫ অনুষ্ঠিত শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ উপজেলার ৫৪টি স্বেচ্ছাসেবি সংগঠনকে হাজী সেলিম ফাউন্ডেশনের সম্মাননা শৈলকূপায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত বিএনপি নেতা বাবুল হোসেন মোল্লাকে দেখতে গেলেন নায়েব আলী মণ্ডল মোংলায় বন্দর শ্রমিক-কর্মচারী সংঘ চত্বরে মে দিবস পালন হলোনা আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস, শ্রমিকদের ন্যায্য দাবী নিশ্চিত করতে পেরেছে কি আর কোন শামীম ওসমান যেন মাথা চাড়া দিয়ে না উঠতে পারে: ভিপি নুর তিনবার আবেদনেও সাড়া মেলেনি, ক্যান্সারে হার মানলেন ববি শিক্ষার্থী জিমি

২০২৪ সালের বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 30-04-2025 01:55:59 pm

২০২৪ সালের বন্যা অন্যান্য বছরের চেয়ে ভিন্ন ও অস্বাভাবিক ছিল বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।


বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে প্রধান উপদেষ্টার তেজগাঁওয়ের কার্যালয়ে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে ঘরের চাবি তুলে দেয়া অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।



এদিন চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লার বন্যাকবলিত পরিবারের মাঝে পুনর্বাসনকৃত ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়।


প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যখন সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করি, সঙ্গে সঙ্গে বন্যা শুরু হয়। ঠিক বুঝতে পারছিলাম না, এ জায়গায় কী বন্যা হবে। অন্যান্য বছর যে বন্যা হয়, এটা সম্পূর্ণ ভিন্ন জায়গার বন্যা। এটা কত গভীরভাবে মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে, এটার কোনো ধারণা ছিল না। আন্দাজ করা হয়েছিল যে (বন্যা) তাড়াতাড়ি চলে যাবে। তবে দিন যত যাচ্ছিল, এটা কঠিন হয়ে যাচ্ছিল।’



তিনি বলেন, ‘বন্যা বেড়ে যাচ্ছিল। সবাই ত্রাণ নিয়ে দৌড়াদৌড়ি, সাহায্যের জন্য সারা দেশ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এটা যে কত বড় বন্যা ছিল, তা বুঝতে পেরেছি বন্যা চলে যাওয়ার অনেক পরে। বন্যায় যারা বাড়িঘর হারিয়েছিল, তাদের কোথাও যাওয়ার জায়গা ছিল না।’


ড. ইউনূস বলেন, ‘নানাভাবে প্রস্তাব আসছিল, বাড়ির জন্য টাকা দিতে হবে। টাকা দেওয়ার ব্যাপারে আমি একটু শক্ত অবস্থান নিয়েছিলাম। টাকা দিতে গেলে এই টাকার ভাগ-বাটোয়ারা অনেক রকম হয়ে যাবে। যারা প্রাপ্য, তাদের হাতে পৌঁছাবে না। তখন প্রস্তাব এসেছিল আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে করার। সেই প্রকল্পের বিষয়ে জানা ছিল না, তবে নামটা জানা ছিল। তখন ভাবলাম যে এটা কী করা যায়। পরে জানলাম, এটা সেনাবাহিনী করবে। তখন স্বস্তি পেলাম-আসলে টাকাটা সঠিকভাবে ব্যবহার হবে।’


তিনি বলেন, ‘ভালো লাগছে যে, টাকাটার সঠিক ব্যবহার হয়েছে। ঘরটাও সঠিকভাবে নির্মাণ হয়েছে। অনেক সময় টাকা ব্যবহার করা হলেও গুণগতমান ঠিক হয় না। আজকে গুণগতমানের ব্যাপারেও আশ্বস্ত হলাম। আমরা যে টাকা দিয়েছিলাম, তার অর্ধেক টাকাতে কাজটা হয়েছে। উল্টো খবর। সাধারণত যে টাকা দেওয়া হয়, তার দ্বিগুণ চাওয়া হয়। এখানে যা দেওয়া আছে, তার অর্ধেক ব্যবহার হয়েছে। একটা আনন্দের খবর।’


আরও খবর