জোবাইদার ৪ ধরনের নিরাপত্তা চেয়ে আইজিপিকে চিঠি বিএনপির গাজায় একদিনে আরও ৪৩ ফিলিস্তিনির প্রাণহানি রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে উদ্বেগ দেখছে না বিসিবি অন্যায়ভাবে কারও সম্পদ দখল করলে যে গুনাহ গরমে ঘামাচির সমস্যা দূর করবে আমলকি পাংশায় মাছের সাথে এ কী শত্রুতা পাংশায় নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের মে দিবস মুগ্ধতা ছড়ালেন জয়া আদমদীঘিতে শ্রমিক দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত খামারকান্দি ইউনিয়ন যুবদলের মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ঘাটাইল উপজেলা বিএনপি,র কার্যালয় উদ্বোধন ও আলোচনা সভা নাগেশ্বরী সরকারি কলেজ হলরুমে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয় জাবিপ্রবিতে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার উৎসবমুখর পরিবেশের প্রশংসা সর্বমহলে অভয়নগরে শরীফ হজ গ্রুপ বাংলাদেশের হজ প্রশিক্ষণ ২০২৫ অনুষ্ঠিত শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ উপজেলার ৫৪টি স্বেচ্ছাসেবি সংগঠনকে হাজী সেলিম ফাউন্ডেশনের সম্মাননা শৈলকূপায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত বিএনপি নেতা বাবুল হোসেন মোল্লাকে দেখতে গেলেন নায়েব আলী মণ্ডল মোংলায় বন্দর শ্রমিক-কর্মচারী সংঘ চত্বরে মে দিবস পালন হলোনা আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস, শ্রমিকদের ন্যায্য দাবী নিশ্চিত করতে পেরেছে কি আর কোন শামীম ওসমান যেন মাথা চাড়া দিয়ে না উঠতে পারে: ভিপি নুর তিনবার আবেদনেও সাড়া মেলেনি, ক্যান্সারে হার মানলেন ববি শিক্ষার্থী জিমি

ব্যাংক বন্ধ হবে না, ঘুরে দাঁড়াতে না পারলে একীভূতকরণ: গভর্নর

স্টাফ রিপোর্টার - প্রতিনিধি

প্রকাশের সময়: 02-04-2025 03:24:05 pm

খেলাপি ঋণের লাগাম টানতে ব্যাংক খাতের সিন্ডিকেট ভেঙে দেয়া হয়েছে। এবার চ্যালেঞ্জ, সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা। যেসব ব্যাংক একেবারে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না, সেগুলো একীভূত করা হবে, বন্ধ হবে না। তবে দেশ থেকে পাচার করা অর্থ কোথায় গিয়েছে, তা এখনও খোঁজা হচ্ছে।


সম্প্রতি অনলাই নিউজ পোর্টাল সময় সংবাদের সঙ্গে একান্ত আলাপে এসব কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

 

ধীরে ধীরে মুক্ত হচ্ছে হাসিনা সরকারের আমলে জিম্মি হয়ে পড়া বাংলাদেশের ব্যাংক খাত। একই সঙ্গে চলছে গ্রাহকের আস্থা ফিরিয়ে ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে স্বাভাবিক করার কার্যক্রম।

 

এরই মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, গত ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৫ হাজার ৭৩ কোটি টাকা। তিন মাসে বেড়েছে ৬০ হাজার ৭৮৭ কোটি টাকা। বাড়তে থাকা এই খেলাপী ঋণের লাগাম টানতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার বিকল্প দেখছেন না কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর।

 

তিনি বলেন, ‘দুর্বৃত্তায়নের সঙ্গে জড়িত বোর্ডগুলো (ব্যাংকের পর্ষদ) ভেঙে দেয়া হয়েছে। যদি ব্যাংকের পর্ষদ ভালো হয়, বিনিয়োগ ভালো হয়, তাহলে ব্যাংকগুলো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে।’

  

গভর্নর জানান, কোনো ব্যাংকই বন্ধ হবে না। তবে, গ্রাহকের আমানতের সুরক্ষা দিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে ব্যর্থ ব্যাংকগুলো আইন মেনে একীভূত করা হবে। যেসব ব্যাংক কার্যকরভাবে কাজ সম্পাদন করতে পারবে না, তাদেরকে অন্য সবল ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হতে পারে। তবে বন্ধ করা হবে না। এতে গ্রাহকের ভয়ের কিছু নেই।

 

অর্থনীতিকে পঙ্গু করতে এস আলম গ্রুপসহ ব্যাংক খাতে আধিপত্য বিস্তার করা কোম্পানির দাপটে পাচার হওয়া অর্থ কোথায় গিয়েছে তা খুঁজে বের করে দেশে ফিরিয়ে আনার কর্মযজ্ঞও চলছে। ব্যাংক খাতের কোন তথ্যই গোপন করা হবে না বলেও জানান ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, কিভাবে টাকাগুলো বিদেশে পাচার করা হয়েছে সেটি অনুসন্ধান করা হচ্ছে। অনেকগুলো শনাক্তও করা হয়েছে। টাকা ফিরিয়ে আনতে কাজ চলছে।

 

কোনো ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে স্বজনপ্রীতির শঙ্কা দেখা দিলেই তা ভেঙে দেয়ারও হুঁশিয়ারি দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। 


তিনি বলেন, ‘কোনো ব্যাংকের পর্ষদ পরিবারগতভাবে গড়ে উঠলে বা সদস্যরা উপযুক্ত না হলে সেসব পর্ষদ ভেঙে দেয়া হবে।’

আরও খবর




6808f7c52f836-230425082301.webp
কমলো সোনার দাম

৯ দিন ১৩ ঘন্টা ২২ মিনিট আগে