বঙ্গবন্ধু টানেলে পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার সার্ভিসের টোল মওকুফ ঢাকায় কাতারের আমিরের নামে সড়ক ও পার্ক বাজারে এলো নতুন ‘হোন্ডা শাইন ১০০ সিসি’ মোটরসাইকেল বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করলেন এমপি রুয়েল সাতক্ষীরা সীমান্তের নদীরপাড় কেটে মৎস্য পয়েন্ট তৈরি, ঝুঁকিতে বেড়ি বাধ স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ করার উদ্যোগ নেয়া হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী আওয়ামীলীগ থেকে বহিষ্কৃত আরাফাতের নেতৃত্বে থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতার উপর হামলা। সোনাইমুড়ীতে বিদেশী মদসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার । ঝিনাইদহ হতে অবৈধ জালটাকাসহ ০১ জনকে জালটাকা ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব - ৬ উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপে বৈধ এক হাজার ৭৮৬ প্রার্থী চুক্তি-ভিত্তিক চাকরির সুযোগ দিচ্ছে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র আজ জুমা বার, আজকের দিনে যেসব কাজ ভুলেও করবেন না কবে আসছেন ডি মারিয়া, যা জানা গেল গরমে গোড়ালি ফাটলে যা করবেন! এবার অর্থ লেনদেনের অভিযোগ নিপুণের বিরুদ্ধে ঢাকায় চীনের ভিসা সেন্টার চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে বাংলাদেশে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলমাকান্দায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত গোদাগাড়ীতে রুহল হত্যা মামলার প্রধান আসামী আ.লীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ২

ভুমিহীন,গৃহহীন বিধবা ছালেকার সংসার চলে ভিক্ষাবৃত্তিতে,জুটেনি কোন ভাতার কার্ড

লাখাইয়ে ভূমিহীন, গৃহহীন বিধবা ছালেকার  সংসার চলে ভিক্ষাবৃত্তিতে,জুটেনি কোন ভাতার কার্ড।  লাখাই  উপজেলার সিংহগ্রাম  এর মৃত মকবুল  হোসেন  স্ত্রী  ছালেকা খাতুন স্বামীর মৃত্যর পর থেকে ভিক্ষাবৃত্তিতে  অতি কষ্ঠে দিনাতিপাত করছে।


স্থানীয় ও বিধবা ছালেকার  সাথে আলাপকালে  প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায় ছালেকার  স্বামী মকবুল  মিয়ার নিজের  ভিটে বাড়ীতে  যৎসামান্য  জমি জমা ও স্বামীর  আয়- রোজগারে কোন মতে সংসার  চলছিল। তার রয়েছে ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে। যথাসময়ে  ছেলেমেয়েদের বিয়েও দেন।বিয়ের পর ছেলেরা তাদের ছেড়ে চলে যায় যে যার মতো।এদিকে বৃদ্ধ  স্বামীর  আয়- রোজগার  না থাকায়  শেষ বয়সে এসে জীবন নির্বাহ করতে ভিটেমাটিটুকু বিক্রি করতে হয়।হয়ে পড়েন  ভূমিহীন। এরই মধ্য বছর দশেক পূর্বে স্বামী মকবুল  হোসেনও পরপারে চলে যান। এতে সালেকা পড়েন বিপদে।নিরুপায়  হয়ে আশ্রায়  নেন একই গ্রামের তাউস মিয়ার বাড়ীতে।  বর্তমানে  ষাটোর্ধ  ছালেকা অন্যের বাড়ীতে থেকে ভিক্ষা  করে যা আয় হয় তা দিয়ে অনাহারে ও অর্ধাহারে অতিকষ্টে দিনাতিপাত  করছে।


ছালেকা  জানান আমি শুনেছি  বর্তমান প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনার  সরকার গরীব অসহায়  ভূমিহীনদের ঘর দিচ্ছে।আমি সরকার এর কাছে একটি ঘর চাই,যাতে মরার সময় নিজের ঘরে মরতে।সে আরো জানান যেখানেই ঘর দেওয়া হোকনা কেন আমি যেতে চাই।মাথা গোঁজার ঠাঁই  চাই। এপর্যন্ত  কোন প্রকার ভাতা বা সাহায়্যের কার্ড পেয়েছেন কিনা জানতে চাইলে জানান আমি গরীব আমাকে কে কার্ড দিবে। ভোট আসলে অনেকে আশ্বাস দেয় পরে আর খোঁজ রাখেনা কেউ।তাই এ নিয়ে ভাবিনা।যতদিন  শরীর চলে এ ভাবেই চলতে চাই।


ছেলেরা  খোঁজ নেয় কিনা জানতে চাইলে জানান তারা কে কোথায় থাকে জানিনা।কারন বাড়ী- ঘর থাকলে হয়তো আসতো। এ ব্যাপারে  উপজেলা নির্বাহী  অফিসার মোঃ শরীফ উদ্দীন  সাথে আলাপকালে  জানান নতুন করে বরাদ্দ এলে তাঁকে একটি ঘর দেওয়ার  চেষ্টা  করব।