◾ সুখবর ও ইতিবাচক ডেস্ক
সবেচেয়ে দামি বিদেশি ফল অ্যাভোকেডো চাষ হচ্ছে ব্যাপক সাফর্য অর্জন করেছে হারুনুর রশিদ। ফলন নিয়ে সংশয় কেটে গেলেও অ্যাভোকাডোর বাজার নিয়ে সংশয় কাটেনি এখনও। তবে বাজারজাত করা গেলে অ্যাভোকেডো চাষ লাভজনক হবে বলে জানান চাষীরা। কালীগঞ্জ উপজেলার কাগমারী গ্রামের কৃষি উদ্যোক্তা হারুন অর রশিদ ও একই উপজেলার বলরামপুর গ্রামের ফারুক হোসেন প্রায় ৫ বিঘা জমিতে অ্যাভোকেডো ফলের চাষ করেছেন। এ বছর তাদের গাছে যথেষ্ঠ ফল এসেছে। উভয় গাছের বয়স ৩ বছর।
গত বছর মুসার গাছে প্রচুর ফুল আসলেও ফল ঝরে যাওয়ায় শঙ্কিত ছিলেন। কিন্তু এবছর ফল ঝরে পড়ার হার গত বছরের তুলনায় কম ছিল। তাই গাছে কয়েক মন ফল আছে। ফারুকের বাগানেও ২ মন ফল হবে বলে তিনি ধারণা করছেন। মুসার ৪ বিঘা জমিতে প্রায় ১২০টি গাছ ও ফারুক হোসেনের এক বিঘা জমিতে ১৪টি গাছ আছে। অ্যাভোকাডো ফল সাধারণত মধ্য জুলাইয়ে হারভেস্টের উপযোগী হয়। গাছের পরিচর্যার ব্যাপারে তারা জানান, এ গাছ সাথি ফসল হিসেবে চাষ করতে হবে। একটু ছায়া স্থান হলে ভালো হয়। রাসায়নিক সার ব্যবহার না করাই ভালো। তবে জৈব সার ব্যবহার করতে হবে। ফুল ফল ঝরে পড়া রোধে কিটনাশক ব্যবহার করতে হবে। বাজার ব্যবস্থাপনা নিয়ে তারা জানান, তাদের বাগানের ভিডিও দেখে অনেকে যোগাযোগ করেছেন। ন্যায্য দামে ফল বিক্রি করতে পারলে এ ফলের চাষ লাভজনক হবে বলে তারা জানান।
ফলের চাষ নিয়ে জানতে চাইলে, উপজেলার কৃষি অফিসার মোঃ মহাসিন আলী জানান, তার উপজেলায় একজন কৃষি উদ্যোক্তা অ্যাভোকেডো ফলের চাষ শুরু করেছেন। কৃষি অফিস উদ্যোক্তা মুসার বাগান ভিজিট করে তাকে সব ধরনের পরামর্শ দিচ্ছেন। ফলটি ঔষধি গুনে ভরপুর হওয়ায় এ ফলের চাহিদা দিন দিন বাড়তে পারে বলে তিনি ধারনা করছেন।
১১ দিন ১২ ঘন্টা ৫৬ মিনিট আগে
১২ দিন ১৬ ঘন্টা ১৮ মিনিট আগে
৩১ দিন ৫০ মিনিট আগে
৩৪ দিন ১৫ ঘন্টা ৪০ মিনিট আগে
৪৩ দিন ৬ ঘন্টা ৫২ মিনিট আগে
৪৩ দিন ১৯ ঘন্টা ৪৮ মিনিট আগে
৪৩ দিন ২০ ঘন্টা ৪১ মিনিট আগে
৪৪ দিন ১৭ ঘন্টা ৫ মিনিট আগে