শিবচর প্রেসক্লাবের সভাপতি জাকির ও সাধারন সম্পাদক মহিউদ্দিন ইরানের মিসাইল হামলায় কেঁপে উঠল ইসরায়েল, ভয়াবহ ক্ষতির শঙ্কা সরকারের সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না: সিইসি মৌলভীবাজারে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের অভিযোগে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করে ছাত্রজনতার মানববন্ধন বুধহাটা বিশিষ্ট সমাজ সেবক সুপদ সরকার আর নেই। সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা মাভাবিপ্রবির শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার শ্যামনগরে শিশু অধিকার বিষয়ে এনসিটিএফ সংলাপ দরগাপাশা'র ৬নং ওয়ার্ডের বিশিষ্ট সমাজসেবক ও জামায়াত নেতা হাজী মো মশিউর রহমান কে সংবর্ধনা মাদক এবং কিশোর গ্যাং বড় সামাজিক সমস্যা ওসি আমিনুল ইসলাম বছরের পর বছর মানুষ এই স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে লড়েছে-শহীদ উদ্দীন চৌধুরি এ্যানি অনেক গণমাধ্যম জুলাই গণ অভুত্থানকে ধারণ করে না- এনসিপি নেত্রী মনিরা শারমিন জয়পুরহাটে সেনাবাহিনীর অভিযানে অবৈধ অ্যালকোহল ও কাঁচামাল উদ্ধার জবির একটি হলের নাম 'বিশ্বজিৎ দাস হল' রাখার আহ্বান গণ অধিকার পরিষদ নেতার ইরান- ফিলিস্তিনে বর্বর ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে লালপুরে বিক্ষোভ জাতীয়তাবাদী পেশাজীবী দল চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা শাখার আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শরণার্থীদের বোঝা সবচেয়ে বেশি বহন করতে হচ্ছে উন্নয়নশীল দেশগুলোর' আদমদীঘিতে নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেপ্তার গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত চার প্রকল্প ও কর্মসূচিতে ১৩০ কোটি ডলার ঋণ দেবে এডিবি

বগুড়া শাজাহানপুরে জোড়া খুন

 বগুড়ার বনানীর বাস স্ট্যান্ড  এলাকার শুভেচ্ছা আবাসিক হোটেলে মা ও ১১ মাস বয়সী এক শিশুর হত্যা হয়েছেন।

শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় তাদের হত্যা করা হয়েছে। রবিবার দুপুরে মৃত্যু দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

নিহতরা হলেন আশা মনি ও তার শিশু ছেলে আবদুল্লাহ হেল রাফি। আশা মনির স্বামীর বাড়ি বগুড়ার ধুনট উপজেলায়। বাবার বাড়ি বগুড়ার নারুলী এলাকায়। আশা মনির স্বামীর নাম আজিজুল হক। তিনি সেনা সদস্য হিসেবে চট্টগ্রামে চাকরি করেন। তারা গতকাল শনিবার দিবাগত সন্ধ্যা সাতটার দিকে তমা ও মিরাজ পরিচয়ে হোটেলে ওঠেন। বাড়ি উল্লেখ করা হয় রংপুরের পীরগঞ্জ।
হোটেল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ জানায়, প্রায় তিন বছর আগে আজিজুলের সাথে বিয়ে হয় আশা মনির। তাদের সংসারে ১১ মাস বয়সী এক ছেলে সন্তান রয়েছে। সন্তান হওয়ার পর থেকেই আশা তার বাবার বাড়ি নারুলীতে থাকেন। এর মধ্যে দুই মাসের ছুটিতে বাড়ি আসেন আজিজুল। ছুটি শেষে শনিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামে যাওয়ার কথা তার। পরে সন্ধ্যা সাতটার দিকে বনানীর ওই হোটেলে ওঠেন তারা। রাত সাড়ে নয়টার দিকে আজিজুল হোটেল থেকে বের হযে তার সন্তানের মাথা করতোয়া নদীতে ফেলে দেন। পরে তার বউ ও ছেলে হারিয়ে গেছে বলে শ্বশুরকে সাথে নিয়ে বগুড়া শহরের বিভিন্ন এলাকায় খোঁজাখঁজি করেন। সকালে হোটেল কর্তৃপক্ষের কাছে স্ত্রী ও ছেলের হত্যার কথা স্বীকার করেন আজিজুল। হোটেল কর্তৃপক্ষ পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে আজিজুলকে হেফাজতে নেয়।

আরও খবর