বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান: সালমান এফ রহমান ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম : শেখ হাসিনা বিএনপির পর আওয়ামী লীগের সমাবেশও স্থগিত উচ্চশিক্ষা অর্জনে শিক্ষকের ভূমিকা তীব্র গরম আরও বাড়তে পারে দেশের বাজারে কোর আই৭ প্রসেসরে চলা নতুন ল্যাপটপ এই গরমে কতটুকু পানি খাওয়া জরুরি পাঁচ বছর লিভটুগেদারের পরও সাইফকে বিয়ে না করার পরামর্শ পেয়েছিলেন কারিনা নজরুল একাডেমী মধুপুর উপজেলা শাখার ঈদ পুনর্মিলনী ও বর্ষবরণ উদযাপন বিশ্বজুড়ে সামরিক ব্যয়ের সর্বোচ্চ রেকর্ড, শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র কাতারের আমিরের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক আজ দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড গলাচিপা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন পত্র দাখিল বাংলা নববর্ষ শেরপুর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ঠান্ডা পানি ও চারা গাছ বিতারণ জলবায়ু অভিযোজনে সফলতার জন্য বিশ্বের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস জরুরি : পরিবেশমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে কিরগিজস্তানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ ঝিনাইগাতীতে মশাল জ্বালিয়ে হাতি তাড়াতে ডিজেল তৈল বিতরণ চট্টগ্রামে দুই সাংবাদিকের ওপরহামলা - সিইউজের নিন্দা বড় ভাইয়ের বিয়ের দিন পরিণত হলো ছোট ভাইয়ের মৃত্যু দিনে

বাঁশ- বেতের পন্য তৈরীর আয়েপন্য সংসার চলে লাখাইর শতবর্ষী রাধাচরন সরকারের।


 লাখাই  উপজেলার বুল্লা ইউনিয়নের পূর্ব বুল্লা গ্রামের রামদেবপুর এর  শতবর্ষী রাধাচরন সরকারের সংসার  চলে বাঁশ- বেতের পন্য তৈরির  আয়ে।দরিদ্র  রাধা চরনের সামান্য ভিটেবাড়ী ব্যতীত  কোন জমিজমা নেই।এক সময় দিনমজুর এর কাজ করে সংসার  চলতো।সে সময় সামান্য আয়ে অভাব- অনটনে বাড়তি উপার্জন করতে বাঁশ- বেতের কাজে জড়িয়ে পড়ে।দীর্ঘ  ৫২ বছর যাবত  এ পেশার  সংগে জড়িত।প্রথমদিকে  বাঁশের দাম কম ছিল  এবং বাঁশের তৈরী পন্য  খলই,কুলা,ডালাসহ অন্যান্য পন্যের চাহিদাও ছিল বেশী।সে-সময়  এর আয়ে মোটামুটি  ভালোই  চলছিল। দিন দিন পরিবারের লোকসংখ্যা বাড়তে থাকায় পরিবারে নেমে আসে অভাব অনটন।বর্তমানে তার ৮ সদস্যের পরিবারে  স্ত্রী, ভীষণ অসুস্থ বিছানায় শয্যাশায়ী। ১ ছেলে এবং  এক নাতি ও ৩ নাতনি এবং ছেলের বৌ।পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তি রাধাচরন  ও তা পুত্র চল্লিশোর্ধ্ব রায়মন সরকার। পুত্র রায়মন সরকার পেশায় দিন মজুর।তাঁদের সীমিত  আয়ে অতি কষ্টে  দিনাপাত করছে। বর্তমানে বাঁশের দাম বেশ চড়া ৩০০/৪০০ টাকায় কেনা বাঁশের তৈরি  পন্য ৮-৯ শত টাকায়  বিক্রি  করা যায়।এতে বাঁশসহ অন্যান্য খরচ বাদ মুনাফা  তেমন হয় না।তাই সংসারে  অভাব লেগেই  আছে।ভিটেমাটি  থাকলেও  অর্থিক টনটনে  মাথা গুজার ঠাঁই টুকু মেরামত করতে না পারায় জরাজীর্ণ  ছোট্ট  একটি  ঘরে অতি কষ্টে দিনাতিপাত  করতে হচ্ছে। এদিকে  শতবর্ষী রাধাচরন সরকার  অদ্যাবধি কোন সরকারি  সহায়তা বা ভাতার  কোন কার্ডও ভাগ্যে জুটেনি। এমনকি  কেউ  খোঁজও নেয়নি। এ বিষয়ে  রাধাচরন সরকারের সাথে আলাপকালে জানান আমি স্বাধীনতার  পূর্ব থেকে এ পেশায়  আছি।যতদিন বেঁচে থাকি এ কাজ করে যেতে চাই। বাঁশ এর দাম বেড়ে যাওয়ায় বরতমানে আর পুসায় না।সরকারের পক্ষ থেকে কোন প্রকার প্রণোদনা  পেলে বাকি জীবন এ কাজটি  চালিয়ে যেতে পারতাম।

Tag