নির্বাচনে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত : ডিএমপি কমিশনার শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে লটারির মাধ্যমে ঠিকাদার নির্বাচিত এনসিসি গঠনে এনসিপিসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে বিএনপির মতবিরোধ সুনামগঞ্জ গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল সালেহ আল হেলাল কুবির তরুণ কলাম লেখক ফোরামের অর্ধযুগ পূর্তি শ্রীপুরে মহাসড়কে অবৈধ অটোরিকশার দৌরাত্ম্য, বাড়ছে জনদুর্ভোগ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি। জয়পুরহাটে সামাজিক ও রাজনৈতিক সহনশীলতা বিষয়ক এ্যাডভোকেসি সভা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় মোংলা বন্দরে সার ও চাল খালাস বন্ধ পরিবেশ রক্ষায় ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রশাসনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বেগমগঞ্জে বন্যা ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ ফরিদপুর শহর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সজীব আহমেদ গ্রেপ্তার নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য ভাঙা নিয়ে তীব্র বিতর্ক! জাগো মুসলমান - আর. এম. কারিমুল্লাহ আমরা খামেনিকে এখনই হত্যা করব না: ট্রাম্প যে কারণে পুরুষের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা জরুরি জানভির মিউ মিউ লুকে লন্ডনের ফ্যাশন সন্ধ্যায় ঝলকানি লাখাইয়ের গোপিনাথ লিবিয়ায় অপহরণের শিকার ; শোনালেন নির্যাতনের কাহিনী শান্তিগঞ্জে জামায়াতের সাংগঠনিক ও বায়তুলমাল পক্ষের প্রস্তুতি সভা ক্ষেতলালে সরকারি পুকুর লীজকে কেন্দ্র করে নারী উদ্যোক্তাকে মারধর কিশোরগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা সখিনা বেগম আর নেই

করোনার নতুন ধরন শনাক্ত, ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে সংক্রমণ

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 27-01-2024 08:34:14 am

দেশে করোনার নতুন ধরন শনাক্ত হয়েছে। ধীরগতিতে হলেও দেশে এর সংক্রামণ ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।


বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন উপধরনই সংক্রমণ বাড়ার কারণ। শীত কমলে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে করোনা সংক্রমণ আরো কয়েক গুণ বাড়তে পারে।


শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৩৪ জন।


মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২০ লাখ ৪৬ হাজার ৯৩৫ জনে দাঁড়িয়েছে। এসময় করো মৃত্যু হয়নি। দেশে এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৮১ জনের করোনায় মৃত্যু হয়েছে।


জানা গেছে, ২০২৩ সালের জুন ও জুলাই মাসের পর করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি স্বস্তিদায়ক ছিল। তবে নতুন বছরের জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহের কয়েকদিন সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের ওপরে। ফলে মাস্ক পরার পরামর্শসহ চার দফা ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে সরকারের করোনা বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি।


তারা বলছে, বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের স্ক্রিনিং, ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় আনা, ভবিষ্যতে সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে কোভিড পরীক্ষা, বৈশ্বিক সংক্রমণ পর্যালোচনা করে দেশে নজরদারি বাড়ানোসহ আইসিইউসহ দ্রুত চিকিৎসার সব প্রস্তুতি রাখা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে।


এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সাবেক পরিচালক ও আইইডিসিআরের সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. বেনজির আহমেদ বলেছেন, আশঙ্কা না থাকলেও আমাদেরকে সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। কারণ, দুই তিন মাস পরে হয়তো বাংলাদেশে করোনার মূল সিজন শুরু হবে। তখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পেতে পারে।


বর্তমান প্রস্তুতি সম্পর্কে তিনি বলেন, এখন এ বিষয়ে আমাদের সার্ভিলেন্স বাড়াতে হবে। কোন ধরনে কারা আক্রান্ত হচ্ছেন তা চিহ্নিত করতে হবে। যারা ডোজ পননি কিংবা এক ডোজ নিয়েছেন তাদেরকে বাকি ডোজগুলো দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণসহ চিকিৎসার গাইডলাইন আপডেট করতে হবে। সেই সঙ্গে হাসপাতাল, বেড, অক্সিজেন এসব বিষয়ে প্রস্তুতি রাখতে হবে।

আরও খবর