সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা মাভাবিপ্রবির শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার শ্যামনগরে শিশু অধিকার বিষয়ে এনসিটিএফ সংলাপ দরগাপাশা'র ৬নং ওয়ার্ডের বিশিষ্ট সমাজসেবক ও জামায়াত নেতা হাজী মো মশিউর রহমান কে সংবর্ধনা মাদক এবং কিশোর গ্যাং বড় সামাজিক সমস্যা ওসি আমিনুল ইসলাম বছরের পর বছর মানুষ এই স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে লড়েছে-শহীদ উদ্দীন চৌধুরি এ্যানি অনেক গণমাধ্যম জুলাই গণ অভুত্থানকে ধারণ করে না- এনসিপি নেত্রী মনিরা শারমিন জয়পুরহাটে সেনাবাহিনীর অভিযানে অবৈধ অ্যালকোহল ও কাঁচামাল উদ্ধার জবির একটি হলের নাম 'বিশ্বজিৎ দাস হল' রাখার আহ্বান গণ অধিকার পরিষদ নেতার ইরান- ফিলিস্তিনে বর্বর ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে লালপুরে বিক্ষোভ জাতীয়তাবাদী পেশাজীবী দল চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা শাখার আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত শরণার্থীদের বোঝা সবচেয়ে বেশি বহন করতে হচ্ছে উন্নয়নশীল দেশগুলোর' আদমদীঘিতে নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেপ্তার গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত চার প্রকল্প ও কর্মসূচিতে ১৩০ কোটি ডলার ঋণ দেবে এডিবি মেডিকেল শিক্ষার্থী প্রার্থনা অনন্য দৃষ্টান্ত সোনাইমুড়িতে সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে বৃদ্ধা নারীকে জবাই করে হত্যা রাতভর টানা বৃষ্টিতে সর্বোচ্চ রেকর্ড, নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতায় জনদুর্ভোগ কুতুবদিয়ায় খাদ্যবান্ধব কর্মসুচির ডিলার নিয়োগ সম্পন্ন কচুয়ায় মাঠের পানি থেকে শতবর্ষী বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

পশুপাখিদের অবমুক্ত করা হোক

দেশচিত্র নিউজ ডেস্ক

প্রকাশের সময়: 07-11-2023 05:47:21 am

আমাদের জীবনের প্রতিটি কাজেই তাদের অংশগ্রহণ। © সংগৃহীত ছবি


◾ইমন হাওলাদার : পৃথিবীর কোন প্রাণী চায় না বন্দি জীবন।। সবাই চায় প্রকৃতির হাওয়া গায়ে লাগিয়ে বেড়ে উঠতে। পাখিরা তাদের ডানায় ভর করে ছুটে চলে দেশ হতে অন্য দেশে অজানার উদ্দেশ্যে । তারা তাদের প্রয়োজন মত খাবার ভক্ষণ করে। তারা থাকার জন্য চমৎকার বাসা নির্মাণ করে। যা প্রকৃতির সৌন্দর্য্যকে বৃদ্ধি করে। আমাদের চারপাশ হয়ে ওঠে মনোমুগ্ধকর। সকাল হলেই শোনা যায় তাদের কলকাকলি। ভোরের পাখিগুলো গেয়ে যায় মধুর গান তাদের সুন্দর কন্ঠে। তারা দৌড় ঝাঁপ করে এক গাছ থেকে অন্য গাছে। তাদের বাসাগুলো দেখে মনে হয় কি নিপুণ হাতেই না বানানো হয়েছে। পশুগুলো কী সুন্দর ভাবে আমাদের চারদিকে ছেয়ে আছে। ওরা যেন আমাদের সুখ-দুঃখ এর অংশীদার।


আমাদের জীবনের প্রতিটি কাজেই তাদের অংশগ্রহণ। শৈশব থেকে শুরু করে, বৃদ্ধ সময় পর্যন্ত যেন ওরাই আমাদের চলার সাথী। পশুপাখি গুলো বন জঙ্গলে কী সুন্দর ভাবেই না নিজেদের জীবন পরিচালনা করে।। অনেকই কুকুরের বাচ্চা ও বিড়ালের বাচ্চা লালান করে থাকে।


পশুপাখির ছোটাছুটি পরিবেশকে সতেজ করে তুলে।। এরা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করে। কিন্তু আমরা অনেকেই পশুপাখিকে খাঁচায় আবদ্ধ করে পরিবেশের ভারসাম্য হুমকির মুখে ফেলছি। যা কখনো জ্ঞান বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের দ্বারা কাম্য নয়। অনেকেই দেখা যায় শখের বসে খাঁচায় আবদ্ধ করে পশুপাখি লালন করে। যার ফলে পশুপাখি অনেক নতুন রোগে আক্রান্ত হয়। তাদের মৌলিক অধিকার খর্ব করা হয়। অনেক পশুপাখি ধুঁকে ধুঁকে মারা যায় একটু মুক্তির আসায়। পশুপাখির দোকানে গেলে দেখা যায়, হায়! কী করুন দসা তাদের। দেখলে চোখে পানি চলে আসে। মনে হয় সব পশুপাখি গুলো ছেড়ে দিয়ে বলি এইতো ফিরিয়ে দিয়েছি তোমাদের মৌলিক অধিকার।। একটা উড়ন্ত পাখিকে খাঁচায় আটকে রেখে কিভাবে তার ভালো চাইতে পাড়েন। পাখিতো আকাশের নীলিমায় আর তার বানানো গাছের কোটরে বাসায় ভালো থাকবে। গাছে ফোঁটা ফুল কখনোই আপনি ছিঁড়ে এনে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সতেজ রাখতে পারেন না। পশুকে বন থেকে ধরে এনে খাঁচায় আটকে রেখে সুস্বাদু খাবার দিলেই সে ভালো থাকবে না। তাই আমাদের উচিৎ নিজের বিনোদন,ইচ্ছা আর ভালো লাগার জন্য না। পশুপাখির ভালো থাকার স্বার্থে কাজ করা।প্রকৃত পশুপাখি প্রেমিক কখনোই তাদের খাঁচায় আবদ্ধ করতে পারে না। তাদের অবমুক্ত করে দিতে হবে। তবেই পরিবেশ হবে আরো সুন্দর, আরো মনোমুগ্ধকর।।



লেখক: ইমন হাওলাদার

শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ 


আরও খবর