◾ নিউজ ডেস্ক
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় যথাসময়ে সরবরাহ করতে পারলে আগামী সংসদ নির্বাচনে ১৫০টি আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে। আর যদি দিতে না পারে তাহলে ৭০-৮০টি আসনে ইভিএমে ভোট হবে। গতকাল রবিবার (৪ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, স্থানীয় কিংবা জাতীয় নির্বাচনে আগে যেখানে ইভিএম ব্যবহার হয়েছে, সেসব এলাকায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ইভিএম ব্যবহার করা হবে। এক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৭০-৮০টি এবং সর্বোচ্চ ১৫০টি আসনে এই ভোটযন্ত্র ব্যবহার করা হবে।
মো. আলমগীর বলেন, ‘সর্বোচ্চ ১৫০টি আসনে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এজন্য নতুন প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। তবে ইভিএম কেনার বিষয়টা কমিশনের না। ইসি সচিবালয় দেখছে। তারা হয়তো একটা গাইডলাইন চাইতে পারে আমাদের কাছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন হবে, এটা ধরেই ইভিএমের নতুন প্রকল্প নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। সচিবালয় যদি দিতে পারে তবে সর্বোচ্চ ১৫০ আসনে ভোট হবে। কারণ, কেবল অর্থ নয়, সবকিছু পেলেই কেবল সর্বোচ্চ ১৫০ আসনে হবে।’
সাবেক এই ইসি সচিব বলেন, ‘আমরা ১৫০টি আসনে ইভিএম এভেলেবল হলে পারব। কারণ ইভিএম তো হাতে নেই। কোন কোন আসনে হবে তা এখনও ঠিক করা হয়নি। ক্রাইটেরিয়া ডিফেন্ড করবে। যেখানে ভোট হয়েছে সেসব এলাকাতেই হবে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ছয়টি আসন, স্বাভাবিকভাবেই পৌর, ইউপিসহ যেসব ভোট হয়েছে, সেসব এলাকাই আমলে নেওয়া হবে।’
সংসদ নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘৩০০ আসনের সব কেন্দ্রেই সিসি ক্যামেরা রাখার ইচ্ছা আছে। সিদ্ধান্ত হয়নি এখনও। সম্ভব হলে সব ভোটকক্ষেই দেব। এটা আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে দেব। কারণ সংরক্ষণ, মেরামতের বিষয় আছে। ভোটের পর তারা সিডি দেবে। কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে যেমন দিয়েছে। সেখানে সবকিছুর রেকর্ড থাকবে।’
৭ মিনিট আগে
১ ঘন্টা ৩৯ মিনিট আগে
১ ঘন্টা ৪০ মিনিট আগে
১ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে
১ ঘন্টা ৪৪ মিনিট আগে
১ ঘন্টা ৪৪ মিনিট আগে
২ ঘন্টা ৮ মিনিট আগে