রংপুর অঞ্চল অচল করে দেয়ার হুমকি দিলেন বিএনপির নেতাকর্মীরা লাখাই ডি সি রোডে শুকানো হচ্ছে গরুর খাদ্য খড়,যানচলাচলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা। ইলিশ ধরা শুরু,জেলে পল্লীতে উৎসবের আমেজ ঋণ আর দাদনের আতংক শ্যামনগরে তিন বখাটের ভ্রাম্যমান আদালতে কারাদণ্ড শ্রীপুরে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ মাগুরায় শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানী মামলায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন এসএসসি পরীক্ষার্থীকে ইভটিজিং করায় ৩ বখাটে কারাগারে আশাশুনি সর্বজন শ্রদ্ধেয় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক কালিপদ রায় আর নেই গাড়িতে হামলা, আহত হাসনাত ঝিনাইগাতীতে এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় নকলের দায়ে ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার পদ্মায় জেলের জালে আটক দুই কাতল ৯৫ হাজার টাকায় বিক্রি দৌলতদিয়া যৌনপল্লী থেকে হেরোইনসহ ইউপি সদস্য গ্রেফতার । রাখাইনে ‘মানবিক করিডর’ নিয়ে সরকার কোনো চুক্তি করেনি: ড. খলিলুর রহমান এবার কোরবানিযোগ্য পশু সোয়া কোটি, উদ্বৃত্ত থাকতে পারে ২০ লাখ ভিসির বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সারিয়াকান্দিতে বজ্রপাতে দুই ভাইয়ের মৃত্যু বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন নিরাপত্তা নিশ্চিতের পরই মিয়ানমারে ফিরবে রোহিঙ্গারা: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ডোমারে স্কাউট ভবন নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন স্বর্ণের বার সহ পাচারকারী আটক;উদ্ধার ১০ পিছ

ঘরে চাল নেই, জ্বলে না চুলা উল্লাপাড়ার ৬০ বছরের বৃদ্ধার

নাম তার জমিলা খান অবিবাহিত স্বামী সংসার হীন বৃদ্ধা ৬০ বছরের জমিলা খাতুনের গল্প বলবো।গল্পটি যখন বর্তমানে যুগে হার মানে বাস্তবে দেখা এক অজপাড়া গাঁয়ে অসহায় বৃদ্ধাকে দেখে । জমিলা খাতুন থাকেন পরিত্যাক্ত একটা ভাঙা ঝুপড়ি  ঘরে ,ছেঁড়া পলিথিন, প্লাটিকের বস্তা ও ভাঙা টিনের আদলে ঘরের চারপাশের বেড়া দেওয়া। ঘরে চাল নেই, তাই ঠিকমতো চুলাও জ্বলে না। এভাবেই খেয়ে-না খেয়ে অতি কষ্টে দিন কাটছে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার দূগানগর ইউনিয়নের রাজমান নিচিনপাড়ার নিঃসন্তান বৃদ্ধা ও সহজ সরল অসহায় ৬০ বছরের বৃদ্ধা  জমেলা খাতুনের। প্রচন্ড শীতে কোন রকম দিনাপাত করছেন তিনি। 

স্থানীয় এলাকার মোঃ মোস্তাক সরকার বলেন , উনি একজন অবিবাহিত জমিলা খাতুন স্বামী সংসার না থাকায় কোন রকম ভাবে বোনের বাসায় ঝুপড়ি  ঘর দিয়ে বসবাস করছে এবং চোখে ঠিকমতো দেখতে না পাওয়ায় গ্রামের লোকজনের কাছে এক বেলা খেয়ে না খেয়ে চলছে তার জীবন । যখন কেউ খাবার দেয় না খাবার পেলে না খেয়ে থেকে এ ভাবেই চলছে তার জীবন যাপন। তার আছে এক ভাই এক বোন তারাও ছোট খটো ব্যবসা করে তাদের সংসার চালাতে হিমশিম খায় যতটকু পারে তাতের সাধ্যমত  সাহায্য করে। কিন্তু একজন মানুষের যতটুকু চলার জন্য যতটুকু খাবার ও বাসস্থান পাওয়ার দরকার তারা তা ঠিকমতো দিতে পারে না। তার ভাই বোনের অভাব অনটান থাকায় তাকে পর্যাপ্ত তাকে চিকিৎসা ও খাবার পর্যাপ্ত দিতে পারে না।শীর্ণ জীর্ণ  জবমিলার খাতুনের এমন করুণ চিত্র চোখে পড়ে।

অসহায় জমিলা খাতুনের সাথে কথা হলে তিনি  বলেন, যে জায়গায় ঝুপড়ি ঘর এটা আমার বোনের জায়গায় তুলে আছি। বর্ষায় বৃষ্টির সময় ঘরের মধ্যে ঝর ঝর কইরা পানি পরে। শীতের সময় লাগে শীত। ভালো মতো ঘর তোলার টাহা পয়সা আমার নাই। একখান সরকারি ঘর পাইলে আমার আর কষ্টো থাকতো না। যে ঘরডায় থাহি তা মানষের টাহায় কোন রকম ঝুপড়ি ঘর তুলে আছি। সরকারি ঘর পামু কই! দেবে কেডা। এর আগে মেম্বার চেয়ারম্যানের দুয়ারে দুয়ারে বহুত ঘুরছি। শরীর যখন ভালা আছিলো মানুষের কাম কাইজ কইরা যা জোডে হেই দিয়াই চলেছি এহন আর কামকাজ করতে পারি না আর চোখে ছানি পড়ায় ঠিক মতো দেখবার পারি না। হৃদয়বান ব্যক্তিরা সহযোগিতা করলে শেষ বয়সে  ভালো থাকতে পারতাম। বিয়ে না করায় আল্লায় আমার স্বামী সংসার নাই এমনটাই  কান্না জড়িত কন্ঠে বলছিলেন জমিলা খাতুন। 

তাই সকল মানবিক হৃদয়বান ব্যক্তিদের সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসার আহব্বান রইলো বৃদ্ধা পাশে এসে দাঁড়ানোর

আরও খবর