পরিবেশ রক্ষায় ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রশাসনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বেগমগঞ্জে বন্যা ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ ফরিদপুর শহর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সজীব আহমেদ গ্রেপ্তার নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য ভাঙা নিয়ে তীব্র বিতর্ক! জাগো মুসলমান - আর. এম. কারিমুল্লাহ আমরা খামেনিকে এখনই হত্যা করব না: ট্রাম্প যে কারণে পুরুষের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা জরুরি জানভির মিউ মিউ লুকে লন্ডনের ফ্যাশন সন্ধ্যায় ঝলকানি লাখাইয়ের গোপিনাথ লিবিয়ায় অপহরণের শিকার ; শোনালেন নির্যাতনের কাহিনী শান্তিগঞ্জে জামায়াতের সাংগঠনিক ও বায়তুলমাল পক্ষের প্রস্তুতি সভা ক্ষেতলালে সরকারি পুকুর লীজকে কেন্দ্র করে নারী উদ্যোক্তাকে মারধর কিশোরগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা সখিনা বেগম আর নেই ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে দেশে দু'জনের মৃত্যু ইশরাকের বিরুদ্ধে ‘ক্রিমিনাল অফেন্সের’ অভিযোগ আসিফ মাহমুদের শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরি, চালকের আসনে বাংলাদেশ তেহরানে দূতাবাসের ৪০ জনকে নিরাপদ স্থানে সরানোর কাজ চলছে: পররাষ্ট্রসচিব সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৪৪ জন অবশেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হলো জিল্লুর রহমানকে দিনাজপুরে পুকুরে ডুবে দুই কন্যা শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু

বাহুবলে উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউএনওর দ্বন্দ্বে এলাকার উন্নয়ন ও নিবিড় জনসেবা ব্যাহত হচ্ছে


  • সৈয়দ আব্দুল মান্নান বাহুবল হবিগঞ্জ থেকে।। হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহুয়া শারমিন ফাতেমা এর দ্বন্দ্বে এলাকার উন্নয়ন ও নিবিড় জনসেবা ব্যাহত হচ্ছে। তাদের দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্যে রূপ নিয়েছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে   এ অর্থ বছরে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে জনচলাচলের জন্য জাইকা প্রকল্পের আওতায় ৫১ টি স্ট্রিট লাইট স্হাপনের জন্য টেন্ডার আহ্বান করা হয়। স্ট্রিট লাইট সরবরাহের জন্য সানারজী টেকনোলজিস লিমিটেড কার্যাদেশ লাভ করে। কার্যাদেশ মোতাবেক ওই কোম্পানি স্ট্রিট লাইট গুলো স্হাপনের জন্য মালামাল নিয়ে আসে। মালামাল গুলো উপজেলা পরিষদের নীচ তলায় রেখে কোম্পানির প্রতিনিধি সহকারী ম্যানেজার ( অপারেশন)  মোঃ সুজন সরকার সহ উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউএনওর কাছে ধর্না দেন। কিন্তুু ৫১ টি স্ট্রিট লাইট বসানোর তালিকা না দেয়ায় কোম্পানির প্রতিনিধি বাহুবলে ৭ দিন অবস্থান করে ৫১ টি লাইটের চুড়ান্ত তালিকা না পেয়ে ১২ অক্টোবর মালামাল গুলো ফেরত নিয়ে চলে যান। কোম্পানির প্রতিনিধি সুজন সরকার জানান বাহুবলে অবস্থান করার জন্য প্রতিদিন কোম্পানিক এক থেকে দেড় হাজার টাকা ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে।  স্ট্রিট লাইট গুলো ফেরত যাওয়ার ব্যাপারে মুঠোফোনে উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান আমি  জনগুরুত্বপূর্ণ স্হানে ৩৭ টি স্ট্রিট লাইটের তালিকা প্রদান করি বাকী লাইট গুলোর তালিকা ইউএনওর কাছ থেকে দেয়ার জন্য সিদ্ধান্ত প্রদান করা হয়। কোম্পানির লোকজন আমার কাছে আসলে আমি ইউএনওর সাথে যোগাযোগ করার জন্য বলি। কোম্পানির লোকজন ইউএনও কাছে গেলে তিনি নাকি মিটিং না করে তালিকা দিতে পারবেন না। যেখানে আমি গত ৩০ সেপ্টেম্বর উপজেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত দেয়া হয়েছে। তিনি নিছক আমার সাথে বিরুদ্ধের কারণে এলাকার উন্নয়ন কাজ ও নিবিড় সেবা ব্যাহত করছেন।  আমি ইউএনওকে অবিলম্বে বদলীর জন্য সিলেটের  মাননীয়  বিভাগীয় কমিশনার এর কাছ লিখিত দাবি জানিয়েছিল। শুধু তাই নয় আমি জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় একাধিক বার দাবজানিয়েছি। সর্বশেষ মাননীয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব মহোদকে লিখিত ভাবে অবগত করেছি।প্রশাসন এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নিচেছব না।  আমি জনগণের আদালতে হাজির হয়ে বিষয়টি অবগত করবো। জনগণ আমাকে ৫ বছরের জন্য সেবক নিয়োজিত করেছ উপজেলা চেয়ারম্যান এর চেয়ারে বসিয়েছেন। 
Tag
আরও খবর