জোবাইদার ৪ ধরনের নিরাপত্তা চেয়ে আইজিপিকে চিঠি বিএনপির গাজায় একদিনে আরও ৪৩ ফিলিস্তিনির প্রাণহানি রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে উদ্বেগ দেখছে না বিসিবি অন্যায়ভাবে কারও সম্পদ দখল করলে যে গুনাহ গরমে ঘামাচির সমস্যা দূর করবে আমলকি পাংশায় মাছের সাথে এ কী শত্রুতা পাংশায় নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের মে দিবস মুগ্ধতা ছড়ালেন জয়া আদমদীঘিতে শ্রমিক দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত খামারকান্দি ইউনিয়ন যুবদলের মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ঘাটাইল উপজেলা বিএনপি,র কার্যালয় উদ্বোধন ও আলোচনা সভা নাগেশ্বরী সরকারি কলেজ হলরুমে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয় জাবিপ্রবিতে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার উৎসবমুখর পরিবেশের প্রশংসা সর্বমহলে অভয়নগরে শরীফ হজ গ্রুপ বাংলাদেশের হজ প্রশিক্ষণ ২০২৫ অনুষ্ঠিত শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ উপজেলার ৫৪টি স্বেচ্ছাসেবি সংগঠনকে হাজী সেলিম ফাউন্ডেশনের সম্মাননা শৈলকূপায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত বিএনপি নেতা বাবুল হোসেন মোল্লাকে দেখতে গেলেন নায়েব আলী মণ্ডল মোংলায় বন্দর শ্রমিক-কর্মচারী সংঘ চত্বরে মে দিবস পালন হলোনা আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস, শ্রমিকদের ন্যায্য দাবী নিশ্চিত করতে পেরেছে কি আর কোন শামীম ওসমান যেন মাথা চাড়া দিয়ে না উঠতে পারে: ভিপি নুর তিনবার আবেদনেও সাড়া মেলেনি, ক্যান্সারে হার মানলেন ববি শিক্ষার্থী জিমি

রোজা রাখা অবস্থায় কি কি কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে

রোজা থাকা অবস্থায় কিছু কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়। এই কাজগুলো রোজা ভেঙে দিতে পারে বা রোজার পবিত্রতা নষ্ট করতে পারে। নিচে এমন কিছু কাজ উল্লেখ করা হলো: ১. পানাহার: রোজা থাকা অবস্থায় খাবার ও পানীয় গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়।এমনকি সামান্য পরিমাণ পানি পান করলেও রোজা ভেঙে যাবে। ২.ধূমপান ও নেশা: ধূমপান বা যেকোনো ধরনেরনেশাজাত দ্রব্য গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়। ৩.যৌন সম্পর্ক: রোজা থাকা অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা থেকে বিরত থাকতে হয়। ৪. ইচ্ছাকৃত বমি: ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হলে রোজা ভাঙবে না। ৫. মিথ্যা কথা ও গীবত: মিথ্যা কথা বলা, গীবত করা বা অন্য কারো সম্পর্কে খারাপ কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়। ৬. ঝগড়া ও খারাপ ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় ঝগড়া করা বা খারাপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়। ৭. গান-বাজনা ও অশ্লীল বিনোদন: গান-বাজনা শোনা বা অশ্লীল বিনোদন থেকে বিরত থাকতে হয়। ৮. অতিরিক্ত কথা বলা: অপ্রয়োজনীয় বা অতিরিক্ত কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়। ৯. খারাপ চিন্তা: খারাপ চিন্তা বা খারাপ কাজ করার পরিকল্পনা করা থেকে বিরত থাকতে হয়। ১০. শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার: চোখ, কান, মুখ বা অন্য কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়। ১১. ইনজেকশন বা স্যালাইন: রোজা থাকা অবস্থায় শরীরে ইনজেকশন বা স্যালাইন নিলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অসুস্থতার কারণে একান্ত প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। ১২. টুথপেস্ট ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় টুথপেস্ট ব্যবহার করা মাকরুহ। তবে মিসওয়াক ব্যবহার করা যেতে পারে। ১৩.সুগন্ধি ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় অতিরিক্ত সুগন্ধি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।