নির্বাচনে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত : ডিএমপি কমিশনার শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে লটারির মাধ্যমে ঠিকাদার নির্বাচিত এনসিসি গঠনে এনসিপিসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে বিএনপির মতবিরোধ সুনামগঞ্জ গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল সালেহ আল হেলাল কুবির তরুণ কলাম লেখক ফোরামের অর্ধযুগ পূর্তি শ্রীপুরে মহাসড়কে অবৈধ অটোরিকশার দৌরাত্ম্য, বাড়ছে জনদুর্ভোগ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি। জয়পুরহাটে সামাজিক ও রাজনৈতিক সহনশীলতা বিষয়ক এ্যাডভোকেসি সভা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় মোংলা বন্দরে সার ও চাল খালাস বন্ধ পরিবেশ রক্ষায় ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রশাসনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বেগমগঞ্জে বন্যা ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ ফরিদপুর শহর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সজীব আহমেদ গ্রেপ্তার নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য ভাঙা নিয়ে তীব্র বিতর্ক! জাগো মুসলমান - আর. এম. কারিমুল্লাহ আমরা খামেনিকে এখনই হত্যা করব না: ট্রাম্প যে কারণে পুরুষের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা জরুরি জানভির মিউ মিউ লুকে লন্ডনের ফ্যাশন সন্ধ্যায় ঝলকানি লাখাইয়ের গোপিনাথ লিবিয়ায় অপহরণের শিকার ; শোনালেন নির্যাতনের কাহিনী শান্তিগঞ্জে জামায়াতের সাংগঠনিক ও বায়তুলমাল পক্ষের প্রস্তুতি সভা ক্ষেতলালে সরকারি পুকুর লীজকে কেন্দ্র করে নারী উদ্যোক্তাকে মারধর কিশোরগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা সখিনা বেগম আর নেই

অভয়নগরে কুটিরশিল্প কারখানায় দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত ১জন কাঠমিস্ত্রী

অসহায় কাঠমিস্ত্রী মিজান

যশোরের অভয়নগর উপজেলায় শ্রীধরপুর ইউনিয়নের পুড়াখালী গ্রামের মৃতঃ মোজাম্মেলের ছেলে, মিজানুর রহমানের(৪৮)  ফিড়ার আঘাত লেগে  তিনটি দাত পড়ে গেছে। 

ঘটনাটি ঘটেছে( ১৫ নভেম্বর মঙ্গলবার) সকালের দিকে। মিজানুর রহমান সে একজন কাঠমিস্ত্রী, তার নিজস্ব কুটিরশিল্প কারখানা রয়েছে নিজ বাড়িতেই। প্রতিদিনের মতো সে কারখানার মটরের সঙ্গে যথাস্থানে ফিড়া তৈরির জন্য কাঠ লাগিয়ে কাজ শুরু করে। কাঠ ঘুরতে ঘুরতে হঠাৎ ফিড়ার কাঠটি ফেটে দূই ভাগ হয়ে দূরান্ত গতিতে ছুটে এসে মিজানূরের মুখে সজোরে আঘাত হানে। সঙ্গে সঙ্গে সে জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরিবারের লোকজন রক্তাক্ত অবস্থায় অভয়নগর উপজেলা  স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। কর্তব্যরত চিকিৎসক অবস্থায় অবনতি দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য পরামর্শ দেন।  যশোরের একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে অপারেশন করে তার ৩টি দাত ফেলে দিয়েছে এবং আরও ২টি অকেজো অবস্থায় কোনো রকম বাধিয়ে রেখেছেন বলে ডাক্তার জানিয়েছেন। মিজানুরের ছেলে জানায় মুখে কিছুই খেতে পারছে না।দুই মাড়ি একত্রিত করে সেলাই দিয়ে রেখেছে যেহেতু মাড়ি ভেঙে গেছে। তাই নলের মাধ্যমে তরল খাবার খাওয়াতে হছে। এখন সে কথা বলাতে পারছে না। কথা বলার ব্যবস্থাও নেই। যেহেতু দুই মাড়ি একত্রে সেলাই করে রাখা হয়েছে। সে মর্মান্তিকভাবে জখম হয়ে বিছানায় পড়ে আছে। তার একমাত্র আয়ের উৎসই এই কুটিরশিল্পের মাধ্যমে আসে। তার এই করুণ পরিস্থিতির কথা ভাবতেই আরো হতাশ হয়ে পড়ছে। তার সংসারে স্ত্রী সহ দুইটি সন্তান রয়েছে। ছেলে -মেয়ে  দুজনেই লেখাপড়া করছে।  সে বাইরে থেকে  কাঠ ক্রয়করে এনে কারখানায় ফিড়া-বেলুন তৈরী করে। এই ফিড়া- বেলুন দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রয় করে থাকে।

আরও খবর