নির্বাচনে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত : ডিএমপি কমিশনার শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে লটারির মাধ্যমে ঠিকাদার নির্বাচিত এনসিসি গঠনে এনসিপিসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে বিএনপির মতবিরোধ সুনামগঞ্জ গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল সালেহ আল হেলাল কুবির তরুণ কলাম লেখক ফোরামের অর্ধযুগ পূর্তি শ্রীপুরে মহাসড়কে অবৈধ অটোরিকশার দৌরাত্ম্য, বাড়ছে জনদুর্ভোগ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি। জয়পুরহাটে সামাজিক ও রাজনৈতিক সহনশীলতা বিষয়ক এ্যাডভোকেসি সভা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় মোংলা বন্দরে সার ও চাল খালাস বন্ধ পরিবেশ রক্ষায় ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রশাসনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বেগমগঞ্জে বন্যা ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ ফরিদপুর শহর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সজীব আহমেদ গ্রেপ্তার নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য ভাঙা নিয়ে তীব্র বিতর্ক! জাগো মুসলমান - আর. এম. কারিমুল্লাহ আমরা খামেনিকে এখনই হত্যা করব না: ট্রাম্প যে কারণে পুরুষের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা জরুরি জানভির মিউ মিউ লুকে লন্ডনের ফ্যাশন সন্ধ্যায় ঝলকানি লাখাইয়ের গোপিনাথ লিবিয়ায় অপহরণের শিকার ; শোনালেন নির্যাতনের কাহিনী শান্তিগঞ্জে জামায়াতের সাংগঠনিক ও বায়তুলমাল পক্ষের প্রস্তুতি সভা ক্ষেতলালে সরকারি পুকুর লীজকে কেন্দ্র করে নারী উদ্যোক্তাকে মারধর কিশোরগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা সখিনা বেগম আর নেই

দুর্গাপুর শহরে লাগানো সব সিসি ক্যামেরাই অকেজো

দুর্গাপুর শহরে লাগানো সব সিসি ক্যামেরাই অকেজো


চুরি, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অপরাধ দমনে নেত্রকোনার দুর্গাপুর পৌর শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ৫৮টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছিল। তবে বর্তমানে সব ক্যামেরাই অকেজো হয়ে পড়েছে।

জানা গেছে, ২০২০ সালের জুলাই মাসে পৌর শহরের হাট-বাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়। ক্যামেরা ছিল মোট ৫৮টি।

তার ব্যয় ছিল ১০ লাখ টাকা। আর এই সিসি ক্যামেরার কন্ট্রোলরুম রাখা হয়েছিল পৌরসভায়। তবে বছরখানেক পরেই বিভিন্ন স্থানের সিসি ক্যামেরা বিকল হতে শুরু হয়। এখন এগুলো আর কোনো কাজেই আসে না।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, পৌর শহরের পুলিশ মোড়, কাছারি মোড়, এমপির মোড়, প্রেস ক্লাব মোড়, কলেজ মোড়, এমকেসিএম স্কুল মোড়, কালিঘর মোড়, কাঁচাবাজারসহ আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পিলারের সঙ্গে দৃশ্যমান ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরাগুলো নষ্ট হয়ে আছে। এগুলো মেরামতের কোনো উদ্যোগও নিচ্ছে না পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে শহরে চুরি সংঘটিত হলেও এখন তা শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। নিরাপত্তাব্যবস্থারও বিঘ্ন ঘটছে।

পৌরসভার পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বেশ কয়েকবার ক্যামেরাগুলো মেরামত করা হলেও কোনোভাবেই টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা থাকলে অনেক সুবিধা আছে। অনেক সময় দোকানের সামনে ক্রেতারা এসে মোটরসাইকেল রেখে দেয়। কেনাকাটার ফাঁকে এগুলো চুরি হওয়ার ভয় থাকে। তা ছাড়া ক্যামেরার কারণে অপরাধ করতে অপরাধীরা ভয় পায়।

সিসি ক্যামেরা থাকলে একটু নিশ্চিত থাকা যায়। শহরে ক্যামেরাগুলো সচল রাখা জরুরি।’ পৌরসভার মেয়র মাওলানা আব্দুস ছালাম বলেন, ‘ক্যামেরাগুলো মেরামত করা হলেও টিকিয়ে রাখা যায়নি। আবারও সচল করার জন্য আলোচনার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Tag
আরও খবর