নির্বাচনে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত : ডিএমপি কমিশনার শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে লটারির মাধ্যমে ঠিকাদার নির্বাচিত এনসিসি গঠনে এনসিপিসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে বিএনপির মতবিরোধ সুনামগঞ্জ গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল সালেহ আল হেলাল কুবির তরুণ কলাম লেখক ফোরামের অর্ধযুগ পূর্তি শ্রীপুরে মহাসড়কে অবৈধ অটোরিকশার দৌরাত্ম্য, বাড়ছে জনদুর্ভোগ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি। জয়পুরহাটে সামাজিক ও রাজনৈতিক সহনশীলতা বিষয়ক এ্যাডভোকেসি সভা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় মোংলা বন্দরে সার ও চাল খালাস বন্ধ পরিবেশ রক্ষায় ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রশাসনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বেগমগঞ্জে বন্যা ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ ফরিদপুর শহর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সজীব আহমেদ গ্রেপ্তার নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য ভাঙা নিয়ে তীব্র বিতর্ক! জাগো মুসলমান - আর. এম. কারিমুল্লাহ আমরা খামেনিকে এখনই হত্যা করব না: ট্রাম্প যে কারণে পুরুষের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা জরুরি জানভির মিউ মিউ লুকে লন্ডনের ফ্যাশন সন্ধ্যায় ঝলকানি লাখাইয়ের গোপিনাথ লিবিয়ায় অপহরণের শিকার ; শোনালেন নির্যাতনের কাহিনী শান্তিগঞ্জে জামায়াতের সাংগঠনিক ও বায়তুলমাল পক্ষের প্রস্তুতি সভা ক্ষেতলালে সরকারি পুকুর লীজকে কেন্দ্র করে নারী উদ্যোক্তাকে মারধর কিশোরগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা সখিনা বেগম আর নেই

শার্শার কায়বায় মুয়াজ্জিনকে কুপিয়ে যখম




যশোরের শার্শায় মসজিদে লাইট জ্বালানো ও মশার কয়েল ধরানোকে কেন্দ্র করে স্থানীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন শাহারুল ইসলাম (৪৫) কে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। 


গুরুতর আহত অবস্থায় ওই মুয়াজ্জিনকে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে  হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। 


শুক্রবার (২৫ মে) রাত ৯ টার দিকে শার্শা উপজেলার গাজীর কায়বা গ্রামের পশ্চিম পাড়া জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে।


আহত শাহারুল ইসলাম শার্শার গাজীর কায়বা গ্রামের মৃত আব্দুল করিমের ছেলে ও গাজীর কায়বা পশ্চিম পাড়া জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন হিসেবে কর্মরত।


অভিযুক্তরা হলেন,একই গ্রামের আনোয়ারুল ইসলাম ও তার ছেলে মেহেদী হাসান,সাঈদী হাসান এবং চাচাতো ভাই সিরাজুল।


স্থানীয়রা জানান,শুক্রবার এশার নামাজ শেষে মুসুল্লিরা সবাই চলে গেলেও অভিযুক্ত আনোয়ারুল ইসলাম মসজিদে লাইট, মশার কয়েল ও ফ্যান জ্বালিয়ে  বসে ছিলো। এসময় মুয়াজ্জিন লাইট জ্বালাতে নিষেধ করে। এতে দু'জনার ভিতর এ নিয়ে তর্ক বিতর্কের এক পর্যায়ে হাতাহাতি হয়।পরিবর্তিতে আনোয়ারুল ও তার ছেলে ভাই এবং চাচাতো ভাইয়ের নেতৃত্বে ৬ /৭ জন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে শাহারুলকে কুপিয়ে ফেলে রেখে চলে যায়।পরে স্থানীরা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।


আহত মুয়াজ্জিন শাহারুল জানান,প্রাই প্রতিদিন নামাজের পরে অভিযুক্ত আনোয়ারুন মসজিদ ফ্যান ও মশার কয়েল জ্বালিয়ে বসে থাকে। গতকাল ও মাগরিবের নামাজের পর সে মাশার কয়েল ও ফ্যান চালিয়ে বসে ছিলো। তখন আমি তাকে বলি ভাই নামাজের পরে ফ্যান চালিয়ে বসে থাকেন সমস্যা নাই তবে কয়েল জ্বালিয়েন না যদি জ্বালাতে হয় তাহলে কিনে এনে জ্বালিয়ে বসে থাকেন কারণ অন্য মুসল্লীরা রাগ করেন। এ কথা বলতে সে আমার উপর চড়াও হয় আমি কিছু না বলে বাজারে চলে আসি। পরে ইশার নামজের পর মসজিদের বাইরে আসলে হঠ্যাৎ আনোয়ারুল ও তার ছেলেরা আমাকে পাতাড়ি পেটাতে থাকে এবং কোপ মেরে আমাকে রক্তাক্ত করলে আমার চিৎকারে মহল্লাবাসি এগিয়ে আসলে তারা পালিয়ে যায়।প্রশাসনের কাছে এ ঘটনার সুস্ঠ বিচার দাবী করেন তিনি।


ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম জানান,মুয়াজ্জিন সহেব গরিব মানুষ। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে ঘটনাটি ঘটননো হয়েছে সেটা আসলেই দূঃখজনক।   


শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আকিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান,ঘটনা ঘটার সাথে সাথে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ব্যপারে একটি অভিযোগ ও পেয়েছি। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে তিনি জানান।

আরও খবর