ইরানিরা আত্মসমর্পণ করে না: খামেনি ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮ শান্তিগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে বিএনপি নেতা এম এ সাত্তারের মতবিনিময় সভা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ বন্ধ সোহরাওয়ার্দী কলেজে গণিতে শিক্ষক সংকট : পাঠদানে ধস, হতাশ শিক্ষার্থীরা চবি এলামনাই পুনর্মিলনীর প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত লাখাইয়ের মিনি কক্সবাজার নামে পরিচিত চিকনপুর ব্রিজে বর্ষার আগমনে বাড়ছে পর্যটকদের ভিড়। নির্বাচনে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত : ডিএমপি কমিশনার শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে লটারির মাধ্যমে ঠিকাদার নির্বাচিত এনসিসি গঠনে এনসিপিসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে বিএনপির মতবিরোধ সুনামগঞ্জ গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল সালেহ আল হেলাল কুবির তরুণ কলাম লেখক ফোরামের অর্ধযুগ পূর্তি শ্রীপুরে মহাসড়কে অবৈধ অটোরিকশার দৌরাত্ম্য, বাড়ছে জনদুর্ভোগ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি। জয়পুরহাটে সামাজিক ও রাজনৈতিক সহনশীলতা বিষয়ক এ্যাডভোকেসি সভা পীরগাছায় বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণের উদ্বোধন দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় মোংলা বন্দরে সার ও চাল খালাস বন্ধ পরিবেশ রক্ষায় ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রশাসনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বেগমগঞ্জে বন্যা ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ ফরিদপুর শহর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সজীব আহমেদ গ্রেপ্তার নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য ভাঙা নিয়ে তীব্র বিতর্ক!

আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্চে জোংরা(ফাতলা)

মো. ফরমান উল্লাহ - প্রতিনিধি

প্রকাশের সময়: 28-06-2024 03:37:56 pm


আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য জোংরা(ফাতলা)।  গ্রামের কৃষকদের বৃষ্টির দিনে বৃষ্টি থেকে রক্ষার একমাত্র মাধ্যম ছিল জোংরা(ফাতলা)। এলাকা বেদে ভিন্ন ভিন্ন  নামকরণ হয়ে থাকে। যেমন জোংরা, জুঁইর, ফাতলা, মাতলা ইত্যাদি ইত্যাদি।


আশির দশকের দিকে কৃষকরা বৃষ্টির দিনে এই জোংরা (ফাতলা) মাথায় দিয়ে কৃষি কাজ করতো। আবার হাট-বাজারেও যেত মাথায় দিয়ে। তখনকার সময় রোদ বৃষ্টি থেকে রক্ষার জন্য জোংরা ছিল একমাত্র ভরসা। তখন ছাতার ব্যবহার খুবই কম ছিল। তখন ছাতা ছিল ধনী লোকদের হাতে। গ্রামের সাধারন মানুষ ছাতা ব্যবহার করতো না। কেউ যদি কোন আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে যেত তখন পাশের বাড়ির কারো ছাতা থাকলে তার নিকট থেকে চেয়ে নিত। 


জোংরা তৈরী হতো গাব পাতা বা বট পাতা দিয়ে। মাঝে মাঝে পলিথিন দিয়েও তৈরী করা হতো। তখন কিন্তু মানুষে পলিথিন ও বেশী চিনতো না। তারা পলিথিনকে বলতো সারের কাগজ। ইউরিয়া সারের বস্তার ভিতর যে সাদা পলিথিনের প্যাকেট থাকতো তাকে গ্রামের সাধারন মানুষ সারে কাগজ বলতো।


বর্তমানে আধুনিক যুগ। এখন প্রত্যেক পরিবারে জন প্রতি বাহারী রঙের ছাতা ব্যবহার করছে। ছাতার উৎকর্ষতায় হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম বাংলার এতিহ্যবাহি জোংরা বা ফাতলা। এক সময়ের অতি প্রয়োজনীয় জোংরা নামে কোন কিছু ছিলো তা নতুন প্রজন্ম  চিনে না। অদূর ভবিষ্যতে হয়তো জোংরা নাম একেবারে মুছে যাবে যা আর কোন দিন কেউ চিনবে না।

আরও খবর