পাহাড় ধসে চন্দ্রঘোনাতেও বিধ্বস্ত হয়েছে বসতবাড়ি, নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেচে ফিরল বাসিন্দারা
রাঙ্গুনিয়ার বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাস রোধে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন। এরপরও পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাস বন্ধ করা যাচ্ছে না। অন্যদিকে ভারী বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে চলেছে। শুধুমাত্র উপজেলার পারুয়া ইউনিয়নে ১০টি বসতঘর পাহাড় ধসে বিধ্বস্ত হয়েছে। এছাড়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নে বিধ্বস্ত হয়েছে ১৪টি বসতঘর। এছাড়া একটা মাদ্রাসাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে ভাগ্যক্রমে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে ফিরে এসেছেন এসব ঘরের বাসিন্দারা।
চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইদ্রিচ আজগর জানান, রোববার দিনগত রাত থেকে সোমবার সকালে ও দুপুরে ইউনিয়নের বনগ্রাম কলাবাইজ্জাঘোনাসহ আশেপাশের বেশকিছু এলাকায় অতিবৃষ্টির ফলে পাহাড় ধসে ১৪টি বসতঘর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তবে ভাগ্যক্রমে বাসিন্দারা প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে বাসিন্দাদের নিরাপদে সড়িয়ে আনি। এখনো যারা পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাস করছেন তাদেরও নিরাপদে সড়িয়ে নেয়ার কাজ চলছে।
আরও খবর
এনসিসি গঠনে এনসিপিসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে বিএনপির মতবিরোধ
১ ঘন্টা ৫ মিনিট আগে
কুবির তরুণ কলাম লেখক ফোরামের অর্ধযুগ পূর্তি
১ ঘন্টা ৭ মিনিট আগে
শ্রীপুরে মহাসড়কে অবৈধ অটোরিকশার দৌরাত্ম্য, বাড়ছে জনদুর্ভোগ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি।
১ ঘন্টা ৪৬ মিনিট আগে
জয়পুরহাটে সামাজিক ও রাজনৈতিক সহনশীলতা বিষয়ক এ্যাডভোকেসি সভা
২ ঘন্টা ২৬ মিনিট আগে
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় মোংলা বন্দরে সার ও চাল খালাস বন্ধ
২ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে
